রহস্যের দ্বীপ: ২০. একটু দূরে জঙ্গলের ধারে

রহস্যের দ্বীপ: ২০. একটু দূরে জঙ্গলের ধারে

২০. একটু দূরে জঙ্গলের ধারে একটু দূরে জঙ্গলের ধারে ওরাং ওটাং এর লাশগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলা হলো! সহজেই পোষ মানিয়ে ফেলা গেল জাপকে। কখনও বেয়াড়াপনা করে না, যা শেখানো হয় চুপচাপ শিখে নেবার চেষ্টা করে।…
রহস্যের দ্বীপ: ১৬. জুনের শুরুতেই শীত নামল

রহস্যের দ্বীপ: ১৬. জুনের শুরুতেই শীত নামল

১৬. জুনের শুরুতেই শীত নামল জুনের শুরুতেই শীত নামল। প্রথমেই মোমবাতির প্রয়োজন বোধ করল অভিযাত্রীরা। ক্যাপ্টেনের নির্দেশে আবার গোটা ছয় সীল মেরে আনল পেনক্র্যাফট। প্রথমে চুন আর চর্বি দিয়ে তৈরি হলো সাবান। সালফিউরিক অ্যাসিডের সাহায্যে…
রহস্যের দ্বীপ: ১৭. যেন ভূত দেখছে এমন ভাবে

রহস্যের দ্বীপ: ১৭. যেন ভূত দেখছে এমন ভাবে

১৭. যেন ভূত দেখছে এমন ভাবে যেন ভূত দেখছে এমন ভাবে গুলিটার দিকে চেয়ে রইল সবাই। পেকারির বাচ্চাটার বয়স কত ছিল, পেনক্র্যাফট? জিজ্ঞেস করলেন ক্যাপ্টেন। মাস তিনেক। ফাঁদে আটকেও মায়ের দুধ খাচ্ছিল। তিন মাসের মধ্যেই…
রহস্যের দ্বীপ: ১০. ধোঁয়া, মানে আগুন

রহস্যের দ্বীপ: ১০. ধোঁয়া, মানে আগুন

১০. ধোঁয়া, মানে আগুন ধোঁয়া! মানে আগুন! চোখ কপালে তুলে বলল পেনক্র্যাফট, সেরেছে! যাদু জানেন নাকি ক্যাপ্টেন? যাদুকর? স্তম্ভিত হয়ে গেছে পেনক্র্যাফট। প্রশান্ত মহাসাগরের এই অজানা দ্বীপে, আগুন জ্বালাবার কোন ব্যবস্থাই যেখানে নেই, সেখানে আগুন…
রহস্যের দ্বীপ: ১১. ভোর হলো

রহস্যের দ্বীপ: ১১. ভোর হলো

১১. ভোর হলো ভোর হলো। তিরিশে মার্চ সেদিন। এটা দ্বীপ কিনা দিনের আলোয় ভালমত যাচাই করার জন্যে লাভার সিঁড়ি বেয়ে উঠতে শুরু করল অভিযাত্রীরা। যদিও তারা জানে, ভুল হতে পারে না ক্যাপ্টেন সাইরাস হার্ডিং-এর। দিনের…
রহস্যের দ্বীপ: ১২. পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই

রহস্যের দ্বীপ: ১২. পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই

১২. পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই ক্যাপ্টেন বললেন, নতুন পথে চিমনিতে ফিরব আমরা। তাহলে আরও ভাল করে জানা যাবে দ্বীপটাকে। এই দ্বীপে প্রাকৃতিক সম্পদ কি আছে তাও খুঁজে দেখতে হবে।…
রহস্যের দ্বীপ: ১৩. পরদিন সকালে খাওয়া-দাওয়ার পর

রহস্যের দ্বীপ: ১৩. পরদিন সকালে খাওয়া-দাওয়ার পর

১৩. পরদিন সকালে খাওয়া-দাওয়ার পর পরদিন সকালে খাওয়া-দাওয়ার পর কাজের জন্যে তৈরি হলো সবাই। একেবারে গোঁড়া থেকে শুরু করতে হবে সবকিছু। ক্যাপ্টেন বললেন, কাঠ আর কয়লার অভাব নেই দ্বীপে! শুধু তন্দুরটা হলেই আগুনে পুড়িয়ে মাটির…
রহস্যের দ্বীপ: ১৪. মাপজোকের কাজ শুরু করলেন ক্যাপ্টেন

রহস্যের দ্বীপ: ১৪. মাপজোকের কাজ শুরু করলেন ক্যাপ্টেন

১৪. মাপজোকের কাজ শুরু করলেন ক্যাপ্টেন মাপজোকের কাজ শুরু করলেন ক্যাপ্টেন। আগের রাতের অর্ধেক বের করে রাখা ল্যাটিচিউডের কাজ শেষ করতে হবে, তাই সাগরতীর থেকে বিশ ফুট আর পাহাড় থেকে পাঁচশো ফুট দূরে একটা বারো…
রহস্যের দ্বীপ: ১৫. গহ্বরের মুখ

রহস্যের দ্বীপ: ১৫. গহ্বরের মুখ

১৫. গহ্বরের মুখ চওড়ায় বিশ ফুট, কিন্তু উচ্চতায় মাত্র দুফুট গহ্বরের মুখটা! এত কম উচ্চতায় চলবে না। আপাতত নেব আর পেনক্র্যাফট গাঁইতি চালিয়ে খানিকটা বড়ো করে নিল সুড়ঙ্গ-মুখ। চকমকি আর ইস্পাত ঠুকে দুটো মশালে আগুন…
রহস্যের দ্বীপ: ০৪. বিকেল নাগাদ নদীর জল কমে গিয়ে

রহস্যের দ্বীপ: ০৪. বিকেল নাগাদ নদীর জল কমে গিয়ে

০৪. বিকেল নাগাদ নদীর জল কমে গিয়ে বিকেল নাগাদ নদীর জল কমে গিয়ে হাঁটু পানিতে এসে ঠেকল। সকালের ভয়ঙ্কর খরস্রোতা নদীটাকে খালই বলা চলে এখন। হেঁটেই নদী পার হয়ে গেল অভিযাত্রীরা। ওপরে উঠেই নেব যেপথে…
আরও গল্প