রনি নামে ছেলেটি কলেজে পড়াশুনা করত অর্নাস ২য় বর্ষে। তাকে কলেজে সবাই এক নামে চিনত রনি ভাই বলে।
রনি কলেজের ছত্রলীগের সভাপতি ছিলো।বলে। রনিকে সবাই একটু ভয় পাইতো কারণ তার ক্ষমতা বেশ ভালো ছিল।
তার বাবা এমপি বলে তার ক্ষমতাটা শক্তিশালী ছিল। একবার মহিলা কলেজের ইন্টার ২য় বর্ষের এক মেয়েকে তার ভালো লাগে পরে তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। রনি। মেয়েটার নাম নীলা। রনির প্রেমটা অবশেষে হয়েই যায় নীলার সাথে। নীলার পারিবারিক অবস্থা রনি চেয়ে অনেক নিচে মানে নীলাদের আর্থিক অবস্থা কম। রনি তার সাথে ৩ বছর ধরে রিলেশান করে, রনির মনে মধ্যে পুরোপুরি যায়গা করে নিয়েছি নীলা, রিলেশান থাকা অবস্থা রনি ও নীলা তাদের মধে এতো টুকু গেফ রাখেনি তারা।
কোনো সময় তাদের মধ্যে একটা ভুলবোঝাবুঝি হয় আর তাতে তাদের রিলেশানটা ব্রেকআফ হয়ে যায়। রনি পরে তাকে অনেক বার নিজের মতো করে নেওয়া চেষ্ট করছিল কিন্ত নীলা তাকে সহজে গ্রহণ করিনি। কারণ নীলাকে রনি এমন একটা কথা বলেছিল যেটা নীলকে বারবার কষ্ট দিতো। রনি রাগের মাথায় তাকে ভুল ভেবে সন্দহ করে।নীলাকে অনেক খারপ কথা বলেছিল যেগুলো শুনে নীলার মন থেকে রনি উঠে গেছিল। তবে রনি তাকে যতই খারপ ভাবে বলক না কেন!রনি তাকে সত্যিই মন থেকে ভালোবাসতো।
আর সেটাই আড়ালে থাকা ভালোবাসা হয়তো নীলা বুঝেনি। তাদের রিলেশান এভাবে চলতে চলতে এক সময় নীলা ফেসবুকে এক শিল্প পতীর সাথে তার রিলেশান শুরু হয়। রনি সেটা জানতে পারে পরে রনি তার ছেলেপেলে দিয়ে সেই শিল্প পতীকে ধমক দেয় তাকে মানা করে যে নীলার সাথে সে যেন না যোগাযোগ করে। নীলা পরে জানতে পেরে রনির উপর আরো রেগে গিয়ে সে সেই শিল্পপতীকে বিয়ে করার সিন্ধান্ত নেয়। পরে নীলা রনিকে ছেড়ে তাকেই বিয়ে করে ফেলে।