দোটানায়

দোটানায়

প্রথম ভালোবাসাকে আমরা কোনো দিনও ভুলতে পারিনা কেনো জানেন কারণ দ্বিতীয়বার যখনই ভালোবাসতে যাই আমরা তার মধ্যে আমরা আমাদের প্রথম ভালোবাসা কে খুঁজে বেড়াই। দিনের পর দিন রাতের পর রাত  মাসের পর মাস বছরের পর বছর কেটে গেছে, কিন্তু আমি আজও ওকে ভুলতে পারিনি তাই হয় তহ ওকে আধ খোলা বৃষ্টিভেজা ঝাপসা জানালা দিয়ে দেখে এতকিছুর, এতবছর পরেও ঠোঁটের কোনে হাসি আর পলক ভেজা চোখের কোন থেকে এক ফোটা জল গড়িয়ে পডলো। এই জায়গাটা দেখে সত্যি কিছু মনে পড়ছে না ওর এখানেই আমাদের শেষ দেখা এখান থেকেই আমাদের গল্প শেষ হয়েছিল ঠিক এইরকমই শ্রাবণের বৃষ্টিতে।

সেদিনের মত আজও বৃষ্টিদিনের অলক্ষনে ঝোড়ো হাওয়াতে তুই ছাতার তলায় দাড়িয়ে একজনের পথের দিকে তাকিয়ে আছিস শুধু ফারাক এই টুকু সেই ব্যাক্তিটি এক্ষণ আর আমি নই অন্য কেউ ,কিন্তু এই ঘটনাটা দেখে অতটা অবাক হই নি যতটা সেই বক্তিকে দেখে হয়েছিলাম আর মনে মনে বলেছিলাম “সত্যি ভাগ্যের ফের বলি হারি যাই /বিশ্বাস করি কারে, কারেই বা শুধাই”। সব থেকে দুঃখের বিষয় হলো আমি নিজেই এই দৃশ্যটা বাসের জানালা থেকে দেখছি আর ভাবছি তোকে বলার তো ছিল অনেক কিছুই সবই আগের মতই আছে নেই শুধু তুই তাই পড়েগেছি এক্ষণ খুব দোটানায়। হাঁ এক্ষণ তুমি ভাবছো যে কিসেরই বা এত দোটানা কোত্থেকে এলো বা কিভাবেই বা হলো কখন ই বা হলো ? হম ঠিক এই রকমই একটা প্রশ্ন কিছুক্ষন আগে আরকজনও করেছিল, গৌনক দা। আজ হঠাৎ আমি বাড়ি ফিরছিলাম কাজ সেরে তখনই দাদার সাথে দেখা হলো বাসে,খুব সম্ভবত পৈত্রিকসূত্রে যে ব্যবসাটা পেয়েছিল সেটাই দেখাশোনা করে বাড়ি ফিরছিল।

তা যেমনটা হয় আরকি বহুদিন পরে কোন পুরনো দাদার /বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলে যেমন আমরা গল্পে মজে যাই ঠিক তেমনি গল্প করতে করতে হঠাৎ আমার প্রেম বিরহের গল্প উঠেছিল আসলে সত্যি তো এটাই ভালোবাসায় যাদের মন ভাঙে তাদের জক্ষমটা লুকানোর শত চেষ্টার পরেও প্রকাশ্যে ঠিক এসেই যায়। গৌনক দা বলল ‘ কিসেরই বা এত দোটানা কোত্থেকে এলো বা কিভাবেই বা হলো কখন ই বা হলো ? আরে তোর প্রেমের আগা গোড়া তহ কিছুই জানিনা কবে শুরু আর কবে শেষ।তহ খুব যদি ব্যাক্তিগত না হয় তাহলে বল শুনি, আমারও নতুন নতুন ইনস্টাগ্রামে প্রেম হয়েছে তা জেনে রাখা ভালো, কে জানে আমারও যদি কোনদিন কাজে লেগে যায়। ‘

আমি বললাম “সেই ব্যাক্তিটাই যখন নেই ঘটনাটাই বা ব্যক্তিগত রেখে কি করবো আর আমার সময় নাতো ইনস্টাগ্রাম ছিল আর না এফবি একাউন্ট একদম নাইন্টিজের নিদাগ নিখাদ নিষ্পাপ ছিল আমাদের ভালোবাসা ওই যেমনটা হয় নাহ পিওর স্কুল রমান্স ঠিক তেমনটাই ছিল আমাদের ভালোবাসা।এমনকি আমাদের দুজনের তহ ফোন ও ছিলনা আমি মাঝে ওর বাড়ির ফোন করতাম ,ওর মা তুললে বলতাম “আমি  নচিন ওর স্কুলের বন্ধু বলছি ওর কাছে কিছু পড়া জানার ছিল ওকে কি একটু দেওয়া যাবে”।তারপর যা যা বলার থাকতো সেগুলো যত টা সম্ভব গুছিয়ে 5 – 10 মিনিটের মধ্যেই বলে রেখে দিতাম।তবু কেনো জানিনা কাঁচে জমে থাকা ধুলোর মত কথা গুলো যেনো মনের কোণে অব্যক্ত অবস্থাতেই রয়েই যেত। কিন্তু সব ইচ্ছের কি আর উপায় হয় ‘

‘ কেনো ফোনে নয় তঃ নাই বা হলো স্কুল গিয়ে তো করা যেতেই পারে’ ‘ ওটাই তো সমস্যা, ও সামনে এলেই আমি জব্দ ভুলে যাই চেনা সব শব্দ আর পড়ে যাই খুব দোটানায় কারণ ও নিজেও কিছু বলতনা। যখন ক্লাসে কোন স্যার থাকত না বা যখন লিজার পিরিওড চলত তখন ওর কাছে বসতাম ও হয়তো মনে মনে খুব আনন্দ পেত কিন্তু ভয়ে ভয়ে  আশেপাশে চেয়ে দেখত পাছে আমাদের কেউ দেখে ফেলে ,কি জানতো ভালোবাসার শুরুর মুহূর্ত টা না খুব সূক্ষ্ম হয় তাতে যদি কেউ এতোটুকু  অপবাদের আঁচড় কেটে সেটা ভেতর থেকে কেঁপে ওঠে তাই হয় তো লোকচক্ষুর আড়ালে প্রেমটাকে আগলে রাখতে কারণ যদি পাঁচকান কিংবা দেখতে পেয়ে তাহলে পরনিন্দায় বেইজ্জত তো হবেই সঙ্গে সম্পর্কটাকে ও খোয়াতে হবে।এত ভয়ভ্রুকুটি মাঝেও কিছু কিছু কথা বলতো আর আমি খালি ওর মুখের দিকে চেয়ে থাকতাম ভয় পেলে কি সুন্দর লাগতো ওকে দেখতে। আচ্ছা গৌনক দা তুমি কি দেখে প্রেমে পড়েছিলে?’ ‘ সত্যি কথা বলতে গেলে নচিন কি জানিস তো আমি প্রেম করার আগেই ওর কিছুই দেখিনি না তো ওর ফ্যামিলি স্ট্যাটাস আর নাতো পাস্ট লাইফ ,শুধু ওকেই ভালো লেগেছিলো তাই’

‘ কাউকে ভালোবাসার আগে তার অতীত জীবন সম্পর্কে না জানাই ভালো কারণ এতে সন্দেহ মনোমালিন্য ইত্যাদি বাড়ে কিন্তু এটাই অনেক সময় বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। যাইহোক ও  ঠিক বৃষ্টির মত আমার জিবনে এসেছিল আর বৃষ্টিতেই ছেড়ে চলেগেল। ফার্স্ট টাইম যেদিন ওকে দেখেছিলাম না মনের মধ্যে অদ্ভূত একটা এক্সাইটমেন্ট হচ্ছিল আর মনে হচ্ছিল ও সেই ভোর যার অপেক্ষায় আমার মত রাতজাগা ভোরের পাখি এতদিন বসেছিল। ইয়েস সি ওয়াজ মাই লাভ আট ফাস্ট সাইট। প্রথম কয়েকদিন আমি ওরদিকে তাকিয়েই থাকতাম কিন্তু ও বুঝতে পারতো না তারপর একদিন আমরা চোখাচোখি পড়ে যাই,তারপর থেকে ও আড়চোখে আমার দিকে তাকাতো আর আমিও।ভালো লাগতো তাকালে ও আর চোখে চাইতাম ওর দুচোখ আর ওকে।

‘  তাহ শুধু দেখেই গেলি নাকি প্রপোজ করেছিলি?’ গৌনকদা হাসতে হাসতে বললো
‘ হম সেদিনটা আমার আজও মনে পড়ে,মনীষা খুব রেগে যখন জানতে পারে আমি অনেকদিন ধরেই  ওই মেয়েটাকে ভালবাসি কিন্তু ওকেও জানাইনি।আসলে ও মনীষার ই বান্ধবী তাই গিয়ে প্রথম মনিসাকেই  এ ব্যাপারে জানাই। কিন্তু খারাপ লাগে এটা ভেবে যে এত ভালো বন্ধুত্ব হওয়া সত্ত্বেও কলেজে ওঠার পর আমার সাথে তো দূর ওদের সাথে কোন সম্পর্ক রাখলো না। যাই হোক এই  এতদিন পর সেই প্রথম আমার মনের কথা সরাসরি বলেছিলাম ওকে সে এক আলাদা উত্তেজনা প্রত্যেকটা হৃৎস্পন্দন যেনো আমি শুনতে পাচ্ছিলাম।  আর সেটা আরো বেড়ে গেছিলো যখন ও সব কিছু শোনার পর এইটুকু বলেছিল যে পরে জানাবে। শুধু একটা ” হ্যাঁ ” এর অপেক্ষায় সেদিন সারা রাত কেটে গেছিলো , নাতো মনের উদ্বিগ্নতা কাটছিল আর না তো ঘুম এসেছিলো,পরেরদিনের রোদ্দুর না জানি কি খবর আনবে , জীবনে ভালোবাসা আসবে নাকি পিপাসা অসমাপ্তই থাকবে এই ভেবেই রাত কেটে গেছিলো।পরের দিন এসে বলেছিল “আমরা কি বন্ধু হয়ে থাকতে পারিনা?পরে না হয় এসব ভাবা যাবে ”

‘ ও তার মনে ফ্রেন্ডসজোন করেছিল ‘
‘ হম ঠিক ওই রকম ই একপ্রকার বলতে পারো কিন্তু কি জানতো মানুষ ভালোবাসাতে পড়লে না তহ কিছু দেখতে পায় নাতো কিছু শুনতে পায় তাই সেদিনও বুঝতে পারিনি বধিরের মত ওর পেছনে ঘুরেছি স্কুল থেকে কলেজ পর্যন্ত 3 থেকে 3.5 বছ… ‘

‘দাড়া আমার জিএফ কল করেছে একটু কথা বলে নি তারপর শুনছি ‘ ” ফোন রেখে দাদ বললো ওই আমার জিএফ কোথাও গিয়েছিল তাহ বৃষ্টি এসে যেতে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে পড়েছে আমার সাথে দেখা করে বাড়ি ফিরবে বলে। হম তারপর বল কি হলো যথারীতি আমিও বলা শুরু করলাম ‘ তারপর আর কি বাড়ি থেকে স্কুল ,স্কুল থেকে টিউশন এই নিয়ে শুরু হলো উদ্দীপনার অজানা সফর ভেবে ছিলাম যার সব রাস্তা ওর মনের সংগোপনে গিয়ে শেষ হবে কিন্তু শেষ হলেও হইলো না শেষ।একটা ছেলে যখন প্রথম প্রেমে পড়ে নাহ তার জীবন নতুন ধাঁচে নীল রঙ্গা কাগজে মুরে শুরু হয় যেখানে তার বর্সার বুলি শেখা থেকে শুরু করে হাওয়ার সাথে কথা শুরু হয় ,দিনেরা রাতের কোলে ঢলে পড়তে শুরু হয়, নিজেকে সুন্দর করে সাজাতে ইচ্ছে হয়, নিজের মধ্যে আরএক নিজেকে চেনা শুরু হয় আর সব থেকে বড় কথা জিনের জিবনে একজন মানুষকে জরুরি মনে হয় আর এই সব কিছু মিলিয়ে শুরু হয় ভালোবাসা। লোকে ঠিকই বলে স্কুল জীবন সব থেকে সুখের জীবন,হম ওই স্কুলে ভর্তি হলে না তঃ কখনো ওর সাথে দেখা হতো র না তঃ কখনো ওর সাথে ওই সুন্দর মুহূর্ত গুলো কাটাতে পারতাম ।

আজও মনে পড়ে সেই দিন গুলো যখন স্কুল শেষে দুজনে হেঁটে যেতাম আর আমাদের আঙ্গুলগুলো একে অপরকে কে জড়িয়ে ধরত। জানো দুটো টিউশন এমন ছিল যেখানে আমরা দুজন একসাথে পড়তাম মনে আছে তখন বাড়ি থেকে যথেষ্ট ফিটফাট হয়ে তড়িঘড়ি করে আগে পৌঁছে ওর জন্যে আমি অপেক্ষা করতাম যাতে ও এলে একসাথে ঢুকতে পারি এ এমন এক উত্তেজনা উদ্দীপনা যা লাখ টাকা দিয়েও দ্বিতীয়বার কেনা যায় না একবার ই হয় যখন মানুষ প্রথম কাউকে ভালোবাসে আর থেকে এক চিলতে দেখার জন্য মরিয়া হতে ওঠে। বাকি টিউশন গুলো যদিও আলাদা আলাদা ছিল কিন্তু এমন কোনো দিন বা রাত ছিলনা যখন আমার টিউশন না থাকা সত্ত্বেও ওকে আনতে যাইনি বা দিতে যাইনি আসলে ওর সাথে একমুহুর্ত কাটানোর জন্যে হন্যে হয়ে বসে থাকতাম কখন বা কিভাবে ওর সাথে আরো কিছু সময় কাটানো যায়।

তারপর টিউশন শেষে সাইকেল নিয়ে পাশাপাশি চালিয়া যেতাম, কিন্তু জানিনা কেনো যে কথা বলবো বলে এত কষ্ট করে এই মুহূর্ত গুল সংগ্রহ করলাম ওর কাছে এলে ভাষা গুলো হারিয়ে যেত। শুধু মুখের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকতাম আর ও আমাকে দেখে হাসতো।একবার মনে আছে ও সাইকেল নিয়ে যায় নি আর সেদিন অন্য করার সাইকেল যাওয়ার মত পরিস্থিতি ছিলো না শেষ মেষ আমার সাইকেলই উঠেছিল,সেই জার্নিটাকে যদি প্রেমের রুপালঙ্কার সাজিয়া গুচিস ব্যক্ত করি তবুও ঠিক ভাবে বর্ণনা করতে পারবোনা যখন ভালোবাসার মানুষ পিছনে বসে তোমায় জড়িয়ে ধরে তোমার কাধে মাথা রেখে সেই অনুভূতিটা ভাষায় বাক্ত করা যায় না সেই জানে যে অনুভব করেছে। মনে হয় যেনো আজ আমি যোগ্য, পরিপূর্ণ, দায়িত্বশীল একজন হতে ঊঠতে পেরেছি ভালোবাসার মানুষটা চোখে।দিনের শেষে যখন এইভাবে দুজনে ফিরে যেতাম খুব একটা কথা হতো না কিন্তু নিস্তব্ধতা এমন এক অনুভুতি যা না বলেও অনেক কথা বলে যাও যেমন টা জোছনার নিঝুম রাতে চাঁদ গোপনে লাখ লাখ কথা বলে যায় আর নির্বাক বৃষ্টির এক একটা ফোঁটা যেভাবে বলে যায় সেটা ওই মুহূর্ত গুলো না থাকলে কখনো জানতেই পারতাম না।তবে কি জানতো যখন ই বাড়ি কাছাকাছি চলে আসতাম কেনো জানিনা মনের ভেতরটা কেপে উঠতে যে ও আবার চলে যাবে? আবার দেখা হবে তহ ?

রাত গুলো এই রকম মিষ্টি যন্ত্রণাতেই কেটে যেত।কাপলদের জন্য বছরে একটা দিন খুব স্পেশাল হয়, ভ্যালেন্টাইন ডে আমার জন্যও খুব স্পেশাল ছিল তবে সেটা অন্য কারণে সেদিন সন্ধ্যেবেলা ওকে দিতেও যায়নি আর দেখা করিনি ওকে সারপ্রাইজ দেবো বলে ,ও টিউশন থেকে বেরিয়েছিল আর আমিও ওর জন্যে গোলাপ আর চকোলেট নিয়া অপেক্ষা করছিলাম ও কাছে আসতেই সটান হাঁটু গেড়ে বসে ওর দিকে গোলাপ আর চকোলেট এগিয়ে দিয়া ওকে প্রপোজ করেছিলাম ওর বন্ধুরা আর আমার বন্ধুরা সবাইছিল সেখানে ও প্রথমে খুব লজ্জা পেয়েগেছিল তারপর খুব বকেও ছিল আর তারপর যা হয়েছিল সেটা আমার জিবনে বেস্ট মুহূর্ত ছিল ও কাদতে কাদতে দৌড়ে এসে হুথ করে আমায় জড়িয়ে ধরেছিল সবার সামনে এই জন্যেই বলে প্রেম এই ভালো এই খারাপ কারণ প্রেম মানেই মিষ্টি পাপ ‘ সব ই তো বুঝলাম এত ভালো সম্পর্ক তাহলে খারাপ হলো কিভাবে ওই যে বলে সন্দেহের বীজ যেখানে রোপিত হয় একবার সেখান থেকেই ভালোবাসার ভরাডুবি সেখান থেকেই শুরু হয়।

একদিন পড়তে গিয়ে দেখলাম ও একটা ছেলের সাথে হেসে হেসে কথা বলছে সেদিন বুঝেছিলাম ভালোবাসলে মানুষ কেনো এত কৌতূহলী  হয়ে ওঠে কেনো এমনটা নয় যে আমরা সন্দেহ করি বরং আমরা ভালোবাসা হারানোর ভয় পাই সেদিন খুব রাগ উঠেছিল ঈর্সাও হচ্ছিল কিন্তু ও যখন বললো যে ছেলেটা ওর ছোটবেলার বন্ধু আমি চুপ করেগেছিলাম ।কিন্তু কেনো জানিনা মন মান ছিলনা তাই ওর অজান্তেই ছেলেটার সম্বন্ধে খোজ নিলাম আর জানতে পারলাম ছেলেটা একসময় ওকে লাইক করতো কিন্তু ও মেনে নেয়নি এটা শোনার পর কিছুটা স্বস্তি পেলাম তারপর আমিও ভাবলাম যাকে এতটা ভালবাসি তাকে এভাবে সন্দেহ করাটা ঠিক হয়নি। এখান পর্যন্ত ঠিক ছিল কিন্তু তারপর হঠাৎ ই বাসটা খুব জোরে ব্রেক মারলো আর গৌণকদা বলে উঠল  ‘কি হলো তারপর??’

গল্পের বিষয়:
গল্প
DMCA.com Protection Status
loading...

Share This Post

সর্বাধিক পঠিত