বুকে বিভৎস ক্ষত নিয়ে পথ হেটে চলেছি
এই নীল জোছনার আলোছায়ায় ।
প্রণয়ী চাষা হয়ে খুঁজেছি উর্ব্বর জমি
আন্দিজ পর্বতমালার খাঁজ থেকে এই ব-দ্বীপে
পৃথিবী জুড়ে সব কুমারী জমির দখল চেয়েছি ।
নিস্তব্ধ গভীর রাতে প্রণয়ের তিক্ত স্বাদে
মেয়ে মানুয়ের নোনা ঘ্রাণ অনুভব করেছি
রোমহর্ষ পিপাসায়, সহস্র সূর্যের তীব্রতায় ।
আঘাত দেয়ার জন্যই কি
বৈরী প্রিয়া এমন স্নিগ্ধ হয়ে উঠেছিল?
কখনো কখনো মনে হয়
ঈশ্বরের পরিত্যাক্ত সন্তান আমি?
কোন দিন পাইনি প্রণয়ের মিঠে কড়া স্বাদ
ক্ষুধা আর তৃঞ্চার ভেতর প্রিয়ার প্রেতাত্মা ধরতে পারিনি
তবুও তার জন্য মনস্তাপে স্বপ্নের সুনীল বীজ বুনি ।
আমি তো মিথুন মীন কন্যা কর্কট তুলা রাশি নই
তাহলে জ্যোতিষিরা কিভাবে ভাগ্য গণনা করবে?
জানি ইন্দ্রলোকের অপ্সরীরা কোন দিন সিথানে দাঁড়াবেনা
ফাঁস জাপটে ধরে আছে গলা
তবু একটু স্বপ্ন দেখতে দোষ কি?
আহ্নিক গতি বার্ষিক গতির আবর্তনে
হৃদয়ের অবসাদ ভুলে
বিষ্ময়ের মাঝরাতে ঘুমভেঙ্গে
তার অপূর্ব মূখশ্রী দেখার জন্য
পৃথিরীতে চিরকাল প্রেমিক হব ।
গল্পের বিষয়:
গল্প