বাঘের ফাসি

বাঘের ফাসি

অনেক দিন আগের কথা। রুপকথার রাজ্যের গহীন জঙ্গলে থাকতো দুই মামা ভাগনে । মামা হলো শিয়াল, ভাগনে হলো বাঘ। দুই মামা ভাগনে অনেক দিন যাবত সেই জঙ্গল থেকে কোনো শিকার ধরতে পারেনি । তাই তারা ভিসন ক্ষুদায় কাতর। এক দিন তারা সিদ্ধান্ত নিলো তারা আর এই জঙ্গলে থাকবেনা। এই বলে শিয়াল মামা ওবাঘ ভাগনে অজানা পথে খাবারের উদেশ্য হাটতে শুরু করল। হাটতে ,হাটতে তারা একটা নদী কাছে এসে পৌছে। শিয়ালওবাঘ ক্ষুদ্ধায় ক্লান্ত হয়ে পরে। হঠাৎ শিয়াল মামা দেখতে পায় নদীর ঐ পারে আনেক খাবার পরে আছে । কিন্তু নদী পার হবার মতো শক্তি ছিলনা। কিন্তু অনেক খাবারের লোভে কষ্ট করে, কোনো রকমে নদী পার হয়। তারপর মনের আনন্দে খাবার খেতে শুরু করে। ইতিমধ্যে এক হঁরিণ এসে বলল তোমাদের আগে কখনো এই রজ্যে দেখিনি।তোমরাকি বানোর রাজ্যের আইন জানো? বানোর রাজ্যের আইন হলো এক সপ্তাহ পর যার গলার সাথে ফসির মাপ মিলে যাবে তাকে ফাসি দেওয়া হয়। হরিণের কথা শুনে শিয়াল অল্প খেলো। আর বাঘ খেতেই থাকল। এক সপ্তাহ পরে বানোর রাজ সবাইকে ফাসির মঞ্ছের কাছে জরো করে এক এক করে সবারগলার সাথে ফাসির দরির মাপ করলয়। কিন্তু করোও গলার সাথে মিলনা । সবার পর বাঘের গলায় ফাসির দরি মিলে যায়। এবার আইন অনুশারে বাঘের ফাসিহবে। এখন বঘ শিয়ালকে বলে মামা আমাকে বাচাও।শিয়াল বাঘ ভাগনে চিন্তা করনা আমি তোমাকে বাচাব। আমি যা বলবো,ফসির মঞ্ছে তুমি তা বলবে।বলবে যে আমাকে ফাসি দাও ,আমাকে ফাসি দাও। কথা মতো বাঘ ফসির মঞ্ছে উঠে বলতে লগলো আমাকে ফাসি দাও ,আমাকে ফাসি দাও এ কথা শুনে বানোর অবাক হয়ে শিয়াল কে জিঙ্গাসা করল বঘ কেন নিজের থেকেই ফাসি কথা বলছে।শিয়াল বানোর কে বলে আজ যার ফাসি হবে সে স্বমস্ত রুপকথা রাজ্যের রাজ হবে। এই কথা শুনে বানোর নিজেই নিজেকে ফাসি দায়। আর বাঘ বেচে যায়।রাজা হিসাবে শিয়াল রাজ্যত্ব শুরুকরে।

গল্পের বিষয়:
গল্প
DMCA.com Protection Status
loading...

Share This Post

সর্বাধিক পঠিত