গ্রামের নাম কুলুমপুর।সে গ্রামে অনেক মানুষ জেলে। নদী থেকে মৎস্য শিকার করে। কিন্তু নদী টি আসতে আসতে শুকিয়ে যায়।গ্রামের মানুষ গুলো আয়রোজগার বন্দ হয়ে যায়।আবার অনেক মানুষ মারা যায়,তারা দিন পর দিন কোনো কিছু না খুয়ে।অনেক দিন পর।গ্রামের মানুষ একটি বিল খুজে পায়।সে বিল টি আয়তন দৈর্ঘ্য ৪০ মিটার এবং প্রস্থ ৩০ মিটার।
গ্রামের সবাই সে বিলে মাছ মারতে যায়।সবাই কম বেশি মাছ পায়। হঠাৎ একদিন দুই জন জেলে যায় মাছ মারতে। কিন্তু তারা বিলে নামার পর তারা বিলে তলিয়ে যায় তারা ফিরে আসি না। তাদের পরিবার অনেক চিন্তা করছে তাদের ছেলেরা বাড়িতে এখনও ফিরেনী।তারা খুঁজ খবর নেই কেউ বলতে পারে না। কয়েকদিন পর ছেলে দুইটি লাশ তাদের বাড়ি পিছনে পাওয়া যায়।তারা তাদের ছেলেদের মরা লাশ দেখে তারা অগ্রান হয়ে যায়।এবং গ্রামের সবাই মিলে তাদের দাফন করে।আবার কয়েকদিন পর এক পরিবারে পাচ জন যায়।
বিলে মাছ মারতে।তারাও আর ফিরে আইনী।তিনদিন পর তাদের লাশ পাওয়া যায়। এবং গ্রামে সব মানুষ বুঝতে পারে এসব কারন এই বিল।তারা কি করবে তা বুঝতে পারছে না। কারন এই বিলে দ্বারা তাদের জিবন কাজ চলে।তারা ঠিক করে। একসাথে মিলে মাছ মারবে।এবং সবাই মিলে মাছ মারতে থাকে।কিন্তু মাছ মারা পর তারা বাড়ি এসে দেখে তাদের চেখেরা অন্য রকম হয়ে গেছে।দেখলে মনে হয়।তারা জন্গলে কোনো হিণ্শু প্রানী।এবং দিন যেতে থাকে তারা একজন করে মরতে থাকে।
এবং একসময় গ্রামের সব জেলে মানুষ মারা যায়।পরে এই গ্রামের মানুষ জীবন বাঁচানো জন্য তারা শহরে চলে যায়।আচ্যর্য ব্যাপার হল সে সময় আবার নদিতে পানি জুয়ার আসে।কিন্তু এখন সে গ্রামটি বিলুপ্তি হয়ে যায়।কিন্তু এখনো পযন্ত যারা বিলে যায় তারা ফিরে আসে না।কিন্তু তারা কেউ বিলের রহস্য খোজে পায়না। এখন পযন্ত বিলটি রহস্যময়।