এক রাজা ও রানির এক ছেলে ছিল তাদের ছেলের বিয়ের সময় হয়েছে। তাই রাজা ও রাণী মিলে তাদের ছেলেকে বলল:-বাবা আমাদের তুমার বিয়ের সময় হয়েছে তুমি তুমার জীবন সজ্ঞি বেছে আনো কারণ সে তুমার সাথী হবে তাই তুমি বেছে আন।
মা:-তুমার সাথী হতে হবে সুন্দরী, যেন তুমাকে ভালোবাসে ও আমাদেরওও ভালোবাসে আর সবচেয়ে বড় কথা হলো তার যেন গলার সুর সুন্দর হয়।
রাজকুমার:-হ্যাঁ মা তারপর সে তার সৈন্যদের নিয়ে সাথী খুজতে গেল।
সে বিক্রমপুর রাজ্য গেল সেখানের রাজা কে বলল:-আপনার মেয়ের সাথে দেখা করতে চাই। রাজা তার মেয়ের সাথে দেখা করতে দেন।মেয়েটি সুন্দরী হলেও গলার সুর পুরুষদের মতো।রাজকুমার সেখান থেকে চলে গেল।আরেক রাজ্য গেল।
রাজকুমার :-আপনার মেয়ের সাথে দেখা করতে চাই।
রাজা খুশিমনে নিয়ে যান।রাজকুমার তার সাথে কথা বলতে চাইলে সেই রাজকুমারী খেতেই বেস্ত। রাজকুমার সেখান থেকে চলে গেল।রাজকুমার তার মাকে সব খুলে বলল।সেদিন রাত খুব ঝড় উটে তাই এক মেয়ে তাদের বাড়ীর দরজাতে ডাক দেয়।
দারোয়ান দরজা খুলে দিতে মেয়েটি বলল মেয়ে :-আমার গাড়ী নষ্ট হয়ে গেছে তা একরাত তাকতে দিবেন।
এই মিস্টি গলা শুনে রাজকুমার তাকে তাকতে দিল ও এ মেয়েকে বিয়ে করার জন্য বলল। মা:-সে কি রাজকুমারী??. না হলে তুমার ওর সাথে বিয়ে দিয়ে পারব না..
রাজকুমার:-তুমি পরীক্ষা করেই দেখ….!! তারপর যেখানে মেয়েটি যে বিছানাতে ঘুমাতে দিবেন সেটার নিচে একটি মটরশুঁটি রাখলেন যাতে সে রাজকুমারী কী না তা জানার জন্য।
তারপর মেয়েটি ঘুমাতে আাসলে সারারাত ঘুমাতে পারে না তারপর পরদিন সবাই কে বলে।তারপর সবাই বুঝে উঠে সে এক রাজুকুমারি। রাজা ও রাণী খুশি হয়ে খুব দুমদামে তাদের বিয়ে দেন।