রূপশালি ধান কিছু শালিক ডাহুক
সবকিছু দিয়েছিলে তুমি
হাজার বছর ধরে হাঁটার পাথেয় করে।
তারপর থেমে যেতে হয় থেমে যায়
বহুল সময়। একা থাকা বড়ো মুদ্রাদোষ
নিজস্ব বিম্বিত মুখ বহুস্তরে দেখে
বনলতা সেন তাই একা থেকে যায়।আমি কিন্তু আজও ভালোবাসি, ঘৃণা করে
অবহেলা দিয়ে মেধাজাত বোধকে বলি
ঘুমাও এবার সেই ভালোবাসা মেখে নির্জন
বাসরে। এখন তো লক্ষ্মীপেঁচা হিজলের
ডালে বসে গায় নাকো হেমন্তের গান
তবু দেখো আমি হেঁটে চলি — হেঁটে চলি
তোমার পিছনে কোন এক মৃতের গল্প হয়ে।
সবকিছু দিয়েছিলে তুমি
হাজার বছর ধরে হাঁটার পাথেয় করে।
তারপর থেমে যেতে হয় থেমে যায়
বহুল সময়। একা থাকা বড়ো মুদ্রাদোষ
নিজস্ব বিম্বিত মুখ বহুস্তরে দেখে
বনলতা সেন তাই একা থেকে যায়।আমি কিন্তু আজও ভালোবাসি, ঘৃণা করে
অবহেলা দিয়ে মেধাজাত বোধকে বলি
ঘুমাও এবার সেই ভালোবাসা মেখে নির্জন
বাসরে। এখন তো লক্ষ্মীপেঁচা হিজলের
ডালে বসে গায় নাকো হেমন্তের গান
তবু দেখো আমি হেঁটে চলি — হেঁটে চলি
তোমার পিছনে কোন এক মৃতের গল্প হয়ে।
খুব সাধ জাগে মনে তোমার মতো, সব আশা পার করে
কালিদহে অথবা গাঙুরে ভাসাব মান্দাসা
একালের বেহুলা সুরঞ্জনা সুচেতনা হয়ে চিনব আমাকে।
এরপরে ছুঁয়ে দেব পঞ্চমীর চাঁদ; তখনও
গাহিবে গান সোনালী ঈগল।
গল্পের বিষয়:
ছোট গল্প