এক দিন রাতে খাবার খাওয়ার পর ঘুমিয়ে পরল জিবন । হঠাৎ বুঝতে পারল তার ঘুম ভেঙ্গে গেছে। এদিকে ওদিকে তাকিয়ে দেখে তার আসে পাশে কাছে কেউ নেই । জিবন এখন যেখানে আছে সেই জায়গাটার সব কিছু অদ্ভুত । সেখানকার রাস্তাঘাট বাড়িঘর অদ্ভুত টাইপের। কিন্তু সে এই অদ্ভুতুড়ে জায়গায় কিভাবে এসে পরল তা ভেবে সে অবাক হলো। এসব ভাবতে ভাবতে হাঁটতে শুরু করল ।হাঁটতে হাঁটতে এক বাড়ির সামনে দারালো। বাড়ির ভিতর ঢুকে কওকেই দেখতে পেলনা।তখন সে অল্প অল্প ভয় পেতে লাগল। জিবন আবার হাঁটতে শুরু করল কিছুক্ষন হাঁটার পর আরো ভয় বরড়ে গেল । কিছুদুর হেঁটে এসে হলকা ভেসে আসা শব্দ শুনতে পারল। শব্দ শুনে ভালো করে তাকিয়ে দেখলো সামনে একটি বিশাল প্রাসাদ। সেখান থেকে শব্দ ভেসা আসছিল। এক পা দু পা করে প্রাসাদের ভিতরে ঢুকতই সবার সামনে একটা হাতলওয়ালা চেয়ারে পেট মোটা এক জন বসে আছে। লোকটা জিবনের দিকে তাকিয়ে বললো তুমি এখন আমাদের রাজ্যে। জিবন ভয়ে ভয়ে বলল আমাদের রাজ্যে মানে কি? মনে এটাই স্বপ্নের রাজ্য। তুমি এখন স্বপ্নের রাজ্যে। কিন্তু আমি এএখানে কেন? তুমি রাতে তোমার বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলে। ঘুমের মধ্যেই তোমাকে আমাদের রাজ্যে নিয়ে এলাম। তোমাদেরও রাজ্য খুব অদ্ভুত। এটা স্বপ্নের রাজ্য তাই সবকিছু আলাদা। ইতিমধ্যে মা জিবন বলে ডাকতে শুরু করলো।ঘুম ভাঙ্গতেই জিবন সবকিছু বুঝতে পারলো।
গল্পের বিষয়:
ছোট গল্প