– “মেয়েটি ও ছেলেটি রিলেশনশিপ এ যাওয়ার আগে, ছেলেটি যখন মেয়েটিকে Avoid করতো!
তখন মেয়েটি ছেলেটিকে বলতো- তোমার এতো ভাব কেন.?
– “আর যখন মেয়েটি ও ছেলেটির মাঝে রিলেশনশিপ হয়ে গেছে।
তখন ছেলেটি যখন মেয়েটিকে Avoid করে!
তখন মেয়েটি ছেলেটিকে বলে – তুমি আমাকে এতো কষ্ট দাও কেনো.?
— আসলে কি তায়-?
– “না তা নয়, ছেলেটি আগের মতোই আছে, শুধু বদলে গেছে মেয়েটি!
তার আশা আখাঙ্কা, অনুভব অনুভূতি, চাওয়া পাওয়া!
– “আগে মেয়েটির কাছে এই Avoid টা মনে হতো শুধুই Avoid, আর এখন এই Avoid টা তার কাছে মনে হয় কষ্ট!
সে এখন নতুন কিছু পেয়ে গেছে, যার কারণে এই Avoid টা তার কাছে কষ্ট তে পরিণত হয়েছে।
-“তাই তো মেয়েটি দিনের পর দিন ছেলেটির জন্য তার চোখের পানি ঝড়িয়ে যাচ্ছে।
আর বার বার ছেলেটিকে একটি কথায় বলছে- তুমি আমাকে এতো কষ্ট দাও কেন.?
কাঁদাও কেন.?
-“ছেলেটি বুজতে পারে না, কেন সে কষ্ট পাবে!
কেন সে কাঁদবে!
-“নাকি ছেলেটি মেয়েটিকে কম ভালোবাসে.?
যার জন্য মেয়েটি কষ্ট পাচ্ছে,
‘কিন্তু না ছেলেটিও মেয়েটিকে কম ভালোবাসে না।
সেও মেয়েটিকে মন প্রাণ উজাড় করেই ভালোবাসছে।
তবে মেয়েটি বুজতে পারছে না!
সময়ের অভাবে, বাস্তবতার স্বীকার হয়ে, কাজের ব্যস্ততায় সময় না দিতে পারলেও-
তাকে তার ভাবনা থেকে কিন্তু আড়াল করছে না”।
-“মেয়েটির এসব আত্ব-চিৎকারের শব্দ গুলোও তার কাছে পৌছায়, সেও মেয়েটির পাওয়া কষ্ট গুলো অনুভব করে! সেও হয়তো মেয়েটির জন্য নিরবে তার চোখের পানি ঝড়ায়।
-“হয়তো সেটা কেও বুজতে পারে নাহ্!
তবে না বুজাই ভালো, সেটা না বুজায় থাক।
-“তবুও দু’জন দু’জনকে খুব ভালোবাসে-
বাসবে-
ভালোবাসা থাকবে- ”
-“কেউ কাউকে হারাতে চায় না-
হারাতে দিবে না-
হারাবেও না-”
-“বেঁচে থাকুক তাদের ভালোবাসা