ছেলে :- তোমার পা দেখাও।
মেয়ে :- পা দেখে কি করবে ?
ছেলে :- (রেগে) যা বলছি তাই করো, পা দেখাও।
মেয়ে :- না দেখাব না। ছেলেটা একটা থাপ্পড় মেরে দিল।
ছেলে :- (আরো রেগে) বলছি পা দেখাও।
মেয়ে :- মেয়েটি গালে হাত দিয়ে ধীরে ধীরে জুতা খুললো।ছেলেটা মেয়েটার পায়ে দেখল বেশ কিছু ব্লেটের দাগ।তখন ছেলেটার চোখে অশ্রু চলে এল। ছেলেটা সাথে সাথে উঠে পড়ল এবং মানি ব্যাগ থেকে একটি ব্লেট বের করল।মেয়েটা সাথে সাথে ছেলেটার হাত ধরে ফেলল।
মেয়ে :- (কেঁদে কেঁদে) এই তুমি এটা কি করছ ?
ছেলে :- যা তুমি করেছ।
মেয়ে :- প্লিজ এসব কর না।
ছেলে :- তুমি কেন করেছ ?
মেয়ে :- তো তুমি কাল আমার মেজাজ গরম করেছিলে কেন ?
ছেলে :- তাই বলে এভাবে নিজেকে কষ্ট দেবে ?
মেয়ে :- মাথা গরম হলে এটাই করি।ছেলে :- এটা করে কি হয় ?
মেয়ে :- জানি না। তবে সাময়িক শান্তিপাই।
ছেলে :- আমিও করব এখন।ছেলেটা ব্লেট খুলতে শুরু করল।
মেয়ে :- প্লিজ প্লিজ,এটা কর না।(ছেলেটা তবুও থামছে না। অবশেষে মেয়েটা কোনো উপায় না পেয়ে ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরল। মেয়েটার ভালোবাসার উষ্ণতা পেয়ে ছেলেটা থেমে গেল)
মেয়ে :- প্লিজ এসব কর না।তোমার কষ্ট আমি সইতে পারব না।
ছেলে :- আমিও তো তোমার কস্ট সইতে পারিনা। তাহলে তুমি কেন এমন করলে ?
মেয়ে :- আর কখনো করব না।
ছেলে :- প্রমিজ ?
মেয়ে :- হুম প্রমিজ।
ছেলে :- আচ্ছা সবাই হাত কাটে তুমি পা কাটলে কেন ?
মেয়ে :- যাতে কেউ দেখতে না পাই সেই জন্য।
ছেলে :- বুদ্ধি গুলো ভাল কাজে ব্যবহার করো,
মেয়ে :- আচ্ছা ঠিক আছে, করব। মেয়েটা ছেলেটার বুক থেকে সরে আসতে চাইল। কিন্তু ছেলেটা আরো জোরে জড়িয়ে ধরল।
মেয়ে :- ছাড়।ছেলে :- না। ছাড়ব না।
মেয়ে :- (সরে আসার চেষ্টা) ছাড় বলছি।
ছেলে :- তাহলে কিন্তু আবার ব্লেট বের করব।
মেয়ে :- ব্ল্যাকমেইল ?
ছেলে :- না। ভালবাসার উষ্ণতা।
(মেয়েটা ছেলেটাকে আরেকটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরল)
একেই বলে রিয়েল লাভ……..