ওড়না হলে লেপ্টে যেতাম
তোমার কোমল বুকে,
ব্রেসিয়ার হলে যেতাম
হৃদ আঙ্গিনায় ঢুকে।
ট্যাব জামা হলে পেতাম
নাভিমূলের ছোঁয়া,
নাকের নোলক হলে পেতাম
নিঃশ্বাসের ঐ ধোঁয়া।
পাউডার হলে বসে যেতাম
তোমার কপোল জুড়ে,
নেকলেস হলে চেপে বসতাম
তোমার গলা ঘুরে।
টিকলি হলে মাথায় উঠতাম
কাজল হলে চোখে,
বিছা হলে জড়িয়ে যেতাম
কোমড়ের ঐ বাঁকে।
দুল হলে কানের কাছে
বাজতো আমার সুর,
তৈল হলে চুলের ঘ্রাণ
পেতাম সু-মধুর।
নুপুর হলে থাকতে পারবো
পা জড়িয়ে তোমার,
নেইল পালিশে উজ্বলতায়
দেখতো সবাই বাহার।
লিপজেল হলে বসে যেতাম
তোমার ঠোঁটটা চেপে,
সে আবেশে সারা অঙ্গ
উঠতো তোমার কেঁপে।
উড়ুমূল ঢেকে থাকতাম
হলে সেলোয়ার,
রক্তের মাঝে মিশে যেতাম
পেলে স্বামীর অধিকার।
গোপন অঙ্গের ছোয়া পেতাম
তোমার পেন্টি হলে,
ক্লাইটোরিসের তরল শক্তি
পড়তো গলে গলে।
কোনটাতে হতোনা পাওয়া
তোমার পুরো দেহ,
তাইতো আমার ঘুচতোনা
তোমায় পাওয়ার মোহ।
সবশেষে ভাবলাম তাই
শীতের কাঁথা হবো,
উষ্ণতা দিয়ে সারা শরীর
জুড়ে আমি রবো।