পরিচয় কাব্যিক কবিতায়…
আছি কাব্যকলায় চির সাথী হয়ে
হতাশায় ভরা জনারন্যে, নেই মানবতা;
তাই আশ্রয় খুঁজি প্রকৃতির মেলায়
এরি মাঝে বড় ক্লান্ত লাগে-
মানবতাহীন পথ বড়ই কণ্টকাকীর্ণ;
ক্ষত বিক্ষত রক্তে অচল পা’ আর চলেনা।
অনেক খানি পথ হাঁটলাম…
কি আর পেলাম, হৃদয় ভাঙ্গার গান;
কষ্টের মাঝে মনে হয়, চলে যাই গভীর অরণ্যে,
যেথায় ভূকম্প হয়, বাঘ সিংহ গর্জন করে,
জন মানবহীন পথে হিংস্র প্রাণীর সাথে ভাব করি
নীরব অশ্রুতে নিজেকে সমর্পণ করি ;
ছিহ্নভিন্ন দেহটাকে যেন গ্রাস করে নেয় অভুক্ত হিংস্র প্রাণী।
আত্মাহুতি আর দেবো না; জ্বালাবো না দেহটাকে,
প্রাণহীন দেহে ঢালবো না সান্ত্বনার পবিত্র জল!!!
কবি, শুনো বা নাই শুনো;
ভালোবাসো নীল আকাশ, মিটমিটি তারা,
সাগরের উথাল পাথাল ঢেউ,
ভালোবাসো – কবিতার সৃষ্টিতে পাশে থাকুক কেউ!!!
আমরা আছি…
তুমিও থাকবে শুভেচ্ছা, ভালোবাসায়
এ আসর ফাঁকা হবে না, তুমি বিহনে, তোমারেই চাই।
ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা, তোমাকে জানাই।
সময়ের অবসরে, রইবে সৃষ্টিময় কাব্যে,
বিকশিত বাংলা কবিতায়।
অবশেষে ফিরে দেখো…
দিন শেষে সুখে দুঃখে, প্রাপ্তি অনেক;
এ প্রাপ্তি শূন্যতা নয়, কবিতার উৎকর্ষতায়;
কবিতায় বন্ধুরা বেঁচে রাখবে অনেক বছর।