হাতদিয়ে টেরপাই ঘাড়ে, যদি পাই, এবং পাইও কদাপি
ঘোলা চোখ – ফোলা আঙুর, একচোখা দাজ্জাল
টেরপাই ঝুপ-কোপতরঙ্গ তির্যক
গোল মেলে ঘোরবেঘোর নিকাশ
বেসামাল কবল,চারপাশে চক্র বায়ু
বেদখল হয়ে যাই, হয়ে চলি,অনস্তিত্বের বেপথু শুন্যতায়।
চেতনার অসীমতায় বসতি গাড়ে মরুময় কায়া –
হাবিয়ার হল্কায় কাঁপে ঝাক্কুমের সারি – আকণ্ঠ কন্টক
টেরপাই মস্তিস্কের টগবগ – অন্তঃস্থ দাহ্য প্রপাত
আমাকে দখল করে দাজ্জালের কুহক – অগ্নি আর জল।
ক্রমশ তোষিত হই বিভ্রমের প্রহসন পীঠে, আঁধারের গায়ে ফেলে ছায়া
উচ্ছাস প্রকট হয় জল আর ধূলার
ঘিরে থাকে প্রপঞ্চের বিচ্ছুরিত ঝালর
অগ্নি আশ্রয় চায় বায়ুর ডানায়
ঈশান হামলে পড়ে নৈঋতের কোলে
স্থবির দৃষ্টিরা খিদামেস্কের দিকে, জীসাসনা মলেন বুঝি ওই।
গল্পের বিষয়:
কবিতা