ধীরে ধীরে ফুটেছে ফুল মেলেছে তার পাপড়ি
রুপের আলোয় হেসেছে হিয়া যদি ও ছিল
সন্ধ্যাকালীন রাত্রি।
জড়তা কাটিয়ে অবশেষে তুমি হাজির হলে
স্বমহিমায়।
তুমি আমার শুধু আমার;শূন্যে ভেসেছি শুধু এই
গরিমায়।
নাদুসনুদুস গাল আর নরম ভেজা রঙিন ঠোঁট।
দু’হাতে তা ছুঁয়েছি কতবার গুনিনি তো মোট।
আবেগের জল তুলেছে জোয়ার মনের অসীম
সৈকতে।
খেয়েছি গড়াগড়ি দু’জনাতে মৌন প্রেমের
দ্বৈরথে।
প্রতিটি পরশে পবিত্র সুখ;দু’জনার বদনে তার
ছায়াছবি।
কথার ফুলঝুড়ি ঝরেছে অঝর তবু বলা হয়নি সবি।
দেহের ভাঁজে ভাঁজে সৌন্দর্যের
উপমা;মুগ্ধতায় বেড়েছে আমার হার্টবিট।
সাদা পোষাকে তুমি শুভ্র সুন্দর;তুমি যেন
সাদা অর্কিড।
পলকহীন খোয়াবে হারিয়েছি নিজেকে;সময়
বাড়িয়েছে যেন তার গতি।
কখন যে সময় ফুরিয়েছে সময়;হঠাৎ জ্বলেছে
আসর ভাঙ্গার লাল বাতি।
কেঁদেছে মন বিদায় বীণা’তে;চারিদিক
ে বিষন্নতার আবহ।
অনাগত বাসনায় মেনে নিয়েছি তাই
ক্ষণস্থায়ী বিরহ।
আবার আসিব ফিরে তোমার সঙ্গ নিতে এ যে
চির বন্ধন।
তাই তো দিয়েছি মুছে দু’চক্ষু কোণের বিরহ
ক্রন্দন…
গল্পের বিষয়:
কবিতা