দাও-দাও-দাও, জ্বালিয়ে দাও অপয়া উঠোন
নাও তুলে, গুটিয়ে থাকার যত অবগুন্ঠন
শৌর্য-বীর্যের জলাভূমিতে করে নাও অবগাহন,
আর নয় সহন –
এবার হয় মারবো নচেৎ মৃত্যুকে করে নিবো বরণ
পারেনা থাকতে আর শান্তির ধরাসন!
চাই কান্তিপূর্ণ কনক কান্তার ইন্দ্রাসন।
ঐ আঙ্গিনা নোংরা-পঁচা-কুৎসিতে ভরা
মানবত্বের-মমত্বের-সাম্যের ধ্বংস চায় যারা,
ঐ আঙ্গিনায় বাস করে তারা।
কিসের সমঝোতা? কিসের গোলটেবিল আলোচনা?
ওরা ধর্মের শত্রু, ওরা রাষ্ট্রের শত্রু-আবর্জনা
ওদের নেই কোন বিবেক বিবেচনা,
নর্দমার কীট প্রতিনিয়ত যাদের মস্তিস্কে করে আনাগোনা
ওদের সাথে কোন আপস হতে পারেনা।
নিজ স্বার্থ ভিন্ন অপরের মর্যাদা দিতে যারা জানেনা
তাদের সাথে কিসের আবার আলোচনা?
ওরা হাতে গোনা মুষ্টিমেয় কতক
ওরা দেখেও দেখেনা শান্তির ফটক!
ওরা শয়তান আপাদমস্তক, অশান্তিতে নিষ্কণ্টক
বিশ্বাস করিনা আমি ওরা হবে অনুগ্রাহক!
সর্বদা প্রবঞ্চক, নষ্ট প্রজন্ম-সমাজের কালান্তক,
বৃহত্তর স্বার্থে-ধ্বংস চাই এদের, আপাদমস্তক।
প্রজন্মের পর প্রজন্ম আৎকে উঠে যেন স্মরণে,
জাগে যেন ভয়, নষ্টদের ঐতিহাসিক মরনে।