শিক্ষার আসর, সারা দিনভর
জাতী গড়তে বিদ্যালয়টি স্ব-নির্ভর।
উচ্চতর শিক্ষক আছে, আছে গুণিজন,
পাঠদানে ব্যস্ত থাকেন সর্বক্ষন।
তাইতো শিক্ষার্থীরা সবাই মিলে,
মালীগাঁও স্কুলে যায় েদলে দলে।
পাঠদান করতে প্রস্তুত কারা?
মালীগাঁও স্কুলের গর্বিত শিক্ষকরা।
উচ্চ শিক্ষিত, কোমল প্রাণ, বন্ধুসূলভ আচরণ,
তাইতো বিদ্যালয়ে প্রচুর শিক্ষার্থীর পদাচরণ।
যাকে শুধু মালীগাঁওয়ে নয়
সারা বাংলায় অত্যাধিক দরকার,
সে কে জানো? সে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানী
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা আঃ লতিফ সরকার।
বিদ্যালয় নিয়ে যাদের চিন্তাধারা গভীর
প্রফেসর ড. লুৎফুল ও নাজনীন কবির।
বিদ্যালয়টি ডিজিটাল ও সম্প্রসারণে
যিনি করছেন প্রচুর অর্থদান,
সে বাংলার গৌরভ, মালীগাঁওয়ের সন্তান-
জে. ইকবাল করিম ভূঁইয়া সাবেক সেনাপ্রধান।
যাহা অতিতে করতে পারেনি
তাহা ভবিষ্যতে করে দেখাবে,
তবুও এ মালীগাঁও বিদ্যালয় থেকেই
বীর সন্তান, বিদ্ব্যান জাতী জন্ম নেবে।
আজীবন শিক্ষকদের করবো সম্মান,
তাদের স্মৃতি হৃদয়ে থাকবে, হবেনা অম্লান।
হাত জোর করে প্রার্থনা জানাই
আয় খোদা রহমান,
সকল শিক্ষার্থীদের জীবনে তুমি
করিও সু-শিক্ষার আলোদান।