হে সুপ্ত নীলাম্বরী, হে আমার পরী
তুমি কি আজও বোঝ না কিসে তোমার দ্বারে বারংবার কড়া নাড়ি,
কেন বারংবার নির্লজ্জ্ব হই
কেন বারংবার তোমায় বিরক্ত করি তা কি তুমি জান না?
হে পরী, সুপ্ত নীলাম্বরী হয়ে আর থেক না
আমি ছাড়া তোমার মনে অন্য কারো ছবি আর আঁক না!
তুমি হয়তো ভেবেছ পাগল,উন্মাদ,লম্পট,বেয়াড়া
যাই বলো বলতে পারো, আমার মতোন এমন বুদ্ধু ছেলে
কোথাও খুজে পাওনি,আর হয়তো পাবে না!
তুমি সুপ্ত নীলাম্বরী হয়েও! কত যুবা ছেলের না মন ভেঙ্গেছ
আবার কারো মন কে আনন্দে রাঙিয়েছো,
হে সুপ্ত নীলাম্বরী,এই অচলায়তন সমাজের দ্বার ভাঙব যদি হতে চাও তুমি আমারি?
এভাবে আর কত কষ্ট দিবে আমায়, আমি যে আর পারি না!
কষ্টের বোমা কবে যেন বিস্ফোরিত হয়
কবে যেন ভেঙ্গে চুড়ে কবে চুরমার হয়ে যায় এ বক্ষ মাজার।
তুমি কত আর সুপ্ত নীলাম্বরী হয়ে থাকবে হে পরী জবাব দাও,
আমার কষ্টের দাম দাও,
আমার ভালবাসার মূল্য দাও আমি তোমার কাছে টাকা- পয়সা কিছু চাইনি
শুধু তোমায় চেয়েছি?
দুদিনের এই দুনিয়ায় আর কি চাইবো বল
তুমি শুধু আমার বক্ষ মাজারে জ্বালিয়ে দাও ভালবাসার আলো,
হে পরী আর কত সুপ্ত নীলাম্বরী হয়ে থাকবে
দুষ্টমি কোরে কোরে আর কত যুবা ছেলের বুকে কার্তুজ চালাবে।
হে পরী, সুপ্ত নীলাম্বরী হয়ে থেক না
তুমি এসো,আমায় রাঙিয়ে দাও।
ভালবাসা- আদর দিয়ে
আজীবন তোমায় যুবজানি করে রাখবো
হে পরী নিরাশ করো না আমায়
তোমার মনে একটু ঠাঁই দিও,জায়গা দিও,ভালবাসার একটু সুযোগ দাও।