ওই তোকে না স্মার্ট হোয়ে কলেজে আসতে বলেছি,,,চুল গুলাওতো ঠিক মতো আচরিয়ে আসিস নি,,, এই দিকে আয় চুল গুলো আচরিয়ে দেই,, মিম আমার চুলগুলো আচরিয়ে দিতে লাগলো,,
আমিঃভালোবাসো আমায়,, মিম আচরানো থামিয়ে দিয়ে বললো,, না বাসি না,, মিম আবার আমার চুল ঠিক করতে লাগলো,,
আমিঃভালোযদি না ই বাসো তাহলে এত কেয়ার করো কেনো,,
মিমঃতোকে অগোছালো দেখতে ভালো লাগে না,,,
আমিঃও,
মিমঃস্মার্ট হোয়ে চলবি,,
মিম চোলে গেলো,, আসলে মিম আমার এক ইয়ার বড়,, মেয়েটাকে সেই কবে থেকে ভালোবাসি,,, বলেওছি কতবার,,, কিন্তু কোনো সারা পেলাম না,, পাসাপাসি বাসা হওয়াতে ও প্রাই আমাদের বাসায় আসে,,, তখন থেকেই ওকে পছন্দ করি,, ওকে যতবার বলেছি ও ততবার হ্যাও বলেনি নাও বলেনি,,,তাই আমিও পিছু ছারিনি,,, এখনো ভালোবেসে যাচ্ছি,,, ও আমাকে ভালো না বাসলেও আমাকে খুব কেয়ার করে,,, এটা কি ভালোবাসা থেকে নাকি বাসার পাসে থাকি বলে স্নেহ করে ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না,,, আমার সবচেয়ে খারাফ লাগে তখন, যখন দেখি মিম তার ফ্রেন্ডদের সাথে হাসাহাসি করে,, কথা বলে,,,, যাক বিকালে বাসায় সুয়ে আছি তখন মিম বাসায় আসলো,,,
মিমঃএই জনি চলতো,,এই অবেলায় সুয়ে আছিস কেনো,,
আমিঃকোথায়,,
মিমঃএকটু মার্কেটে যেতে হবে,,,
আমিঃআচ্ছা চলো,,
দুজন রিক্সায় বসে যাচ্ছি,,, মিমের গায়ের সাথে গা বাজছে,, ওর প্রতিটা ছোয়া আমি হৃদয় দিয়ে উপলব্দি করছি,, মিম কিছু কেনাকাটা করলো,,, আমার হঠাৎ ই একটা নুপুরের দিকে চোখে পড়লো,, বেস পছন্দ হোয়েছে তাই মিমের জন্য নিয়ে নিলাম,,. মার্কেট থেকে বের হোয়ে যখন মিম রিক্সায় উঠবে,,তখন আমি বললাম,, মিম তোমার পা টা একটু দেখি,,
মিমঃকেনো,,
আমিঃদেখিনা,, একটু এগিয়ে দেও,,
মিমঃকেনো আগে বল,,,?
আমিঃএকটা নুপুর কিনেছি তোমার জন্য,,দেখি পা টা দেও,
মিমঃআমার এসব পরতে ভালো লাগে না,,,দেখি হাতটা বাড়া তো,, কেনো,, আমি মনে মনে ভাবলাম হয়তো আমার হাতে ঘড়ি পড়িয়ে দিবে,,
মিমঃতোর শার্টের হাতা কি করে রেখেছিস দেখছোছ,,, মিম আমার সার্টের হাতা ঠিক করে দিলো,, তারপর রিক্সা নিয়ে বাসায় চোলে আসলাম,, কলেজে কিছু বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছি,,, তখন মিম ডেকে বললো,,ওই তোকে না বলছি বেসি আড্ডা দিবি না,,যা ক্লাশে যা,,, এই কথা বলে মিম চোলে যেতে লাগলো,, আমি ওর হাত টান দিয়ে আমার বুকে এনেফেললাম,,
আমিঃখুব ভালোবাসি তোমায়,, প্লিজ একবার হ্যা বলো,,
মিমঃজনি এসব কি,,
প্রেম করার অনেক সময় পাবি,, এখন ছার আমায়,, মিম আমার কাছ থেকে নিজেকে ছারিয়ে নিয়ে চোলে গেলো,, আজকাল মিম কে নিয়ে বেসি ভাবাভাবি হচ্ছে,, তাই মিম কে ছারা কেমন নিজেকে নিঃসঙ্গ লাগে,,খেতেও ভালো লাগে না,,, পরদিন আমি মামার বাসায় গেলাম,, ফেরার পথে ভাবলাম রেস্টুরেন্টে খাওয়া হয় না কত দিন,,, কিছু খেয়েই যাই,, ভেতরে ঢুকে যে এত বড় একটা চমক দেখবো তা কখনো ভাবিনি,,, বেস হৃদয় বিদরিত একটা সিন,,
ভিতরে গিয়ে দেখি মিম আর একটা ছেলে বসে আছে,, কত সুন্দর করে দুজন কথা বলছে আর খাচ্ছে,, আর সবচেয়ে কষ্টের দৃস্য হচ্চে মাঝখানে ফুলের তোরাটা দেখে,,, খুব যেনো কান্না আসছে,, আর কিছু ক্ষন থাকলে হয়তো কেদে দেবো,, তাই চোলে আসলাম,,, মনটা কিছুইতেই বুঝতে চাচ্ছে না,, মনকে বুঝাতে লাগলাম,,আমার পাখি আর আমার নাই রে,,সে অন্যের,, চোখদিয়ে পানিটা বেরহোয়েই গেলো,, বাসায় এসে রুমে ঢুকলাম আর বের হলাম না,, খেতেও কেনো জানি ইচ্ছা করছে না,,,, পরদিন কলেজে গেলাম,, একা বসেআছি,, আকাশপানে তাকিয়ে থাকলাম,,, ভালোইলাগে তাকাতে,,, কিরে ক্লাশ রেখে এখনে কি করস,,, তাকিয়ে দেখি মিম,,
মিমঃকিরে তোর চোখ এমন লাল কেনো,, রাতে কি ঘুমাসনি, ,
আমিঃনা,
মিমঃকেনোরে,,
আমিঃএমনেই,,,
মিমঃআচ্ছা চল ক্লাশে যাই,,,
আমিঃতুমি যাও,,আমার ভালোলাগছে না,,
মিমঃকেনো রে,,,চলতো,,
আমিঃতুমি ক্লাশ যাও না, আমি পড়ে আসছি,, মিম কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে ক্লাশে চোলে গেলো,, আজকাল বাসায় থাকতেও ভালোলাগছে না,, তাই নদির পারে গিয়ে বসে থাকি,, নদির ঢেউএর খেলা দেখে নিজেকে কিছুটা ভুলিয়েবালিয়ে রাখি,, কলেজেও ঠিক মতো যাওয়া হয়না,,,বিকালে বাসাথেকে বের হোতেই দেখি মিম আসছে এদিকে,, আমাকে দেখে দার করালো,,
মিমঃকিরে তোরতো আজকাল কোনো পাওাই পাওয়া যাচ্ছে না,,বাসায় পাইনা ঠিকমতো,, কি হোয়েছে তোর,,
আমিঃকিছুনা,,
মিমঃচল তোকে নিয়ে ঘুরতে যাবো,,
আমিঃআমি আম্মুর ঔষদ আনতে যাচ্ছি,,, পরে ঘুরতে যাবো,. সেখান থেকে চোলে আসলাম আম্মুর ঔষদ আনতে,,, আজো নদির পারে বসে আছি,,নির্মল বাতাস খাচ্ছি, তখন পাস থেকে কেউ বললো, তুমি জনি না,, পাসে তাকিয়ে দেখি একটা মেয়ে,,
মেয়েঃতুমি জনিতো,,,
আমিঃহুম,,,কেনো,,
মেয়েঃতুমি আর আমি তো একই কলেজে পড়ি,,,
আমিঃতোমাকে তো আগে কখনো দেখিনি,,
মেয়েঃএইতো কিছুদিন হলো,,ট্যান্সফার হোয়ে এখানে ভর্তি হোয়েছি,,বায়দা ওয়ে আমি অনামিকা,,
আমিঃজনি,,
অনামিকাঃতো কি করো এখানে,,
আমিঃএইতো নদি দেখছি,,তুমি কি করো এখানে,
অনামিকঃআমিও দেখতে এসেছি, প্রাই আসি,,
আমিঃও,,
অনামিকাঃআচ্ছা আমরা তো ক্লাশমেট,,
আমিঃহুম,,
অনামিকা ঃআমরা কি ফ্রেন্ড হোতে পারি,,
আমিঃতাতো অবশ্যই,,
অনামিকাঃতাহলে আজ থেকে আমরা ফ্রেন্ড,,
আমিঃহুম,,
অনামিকাঃপ্রতিদিন কিন্তু আমরা একসাথে নদি দেখবো,,
আমিঃওকে,, ঠিকই পর দিন থেকে আমরা একসাথে নদি দেখতাম অনামিকার সাথে কথা বলতে খারাফ লাগতো না,,,আজও বসে আছি দুজন,
অনামিকাঃতুমি কলেজে যাওনা কেনো,,
আমিঃএমনেই ভালো লাগে না,,
অনামিকাঃকাল কলেজে যাবে,,
আমিঃনা আরো কিছুদিন পরে যাবো,,
অনামিকাঃনা কাল যেনো কলেজে পাই,,,না হলে খবর আছে,,কাল ঠিকই কলেজে গেলাম,, বসে আছি তখন অনামিকা পাসে বসতে বসতে বললো,,তাহলে কলেজে আসলে,,
আমিঃহুম,,, জনি জনি,এই জনি এদিকে আয়,, কারো ডাক সুনে সামনে তাকালাম,, তাকিয়ে দেখি মিম,,
মিমঃওই তোকে কি বলি কানে যায় না,, এদিকে আয়,, আমি কাছে গেলাম,,
মিমঃওই তোরে না বলছি মেয়েদের দারে কাছে যাবি না,, আমি অনামিকাকে ডাক দিলাম,,
আমিঃএই অনামিকা এ দিকে আয়তো,, অনামিকা কাছে আসলো,,
আমিঃঅনামিকা এ হলো মিম আপু, আমাদের এক ইয়ার সিনিয়র,,আর মিম আপু এহলো আমার নতুন ফ্রেন্ড অনামিকা,,
অনামিকাঃহায় আপু,,
মিমঃহ্যালো,,
অনামিকা ঃআপু জনি আপনার ভাই হয় নাকি,, মিম কিছুটা রেগে বললো,,,ভাই হতে যাবে কেনো,,
অনামিকা ঃও,আমি মনে করলাম সেরকমই কিছু,,আচ্ছা আসি আপু ভালো থাকবেন,, এই জনি চল,, আজ বাদাম খেতে খেতে নদি দেখবো,, অনামিকা আমাকে মিমের সামনে দিয়ে টেনে নিয়ে গেলো,, মিম শুধু আমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকলো,,, বিকালে বাসায় ঢুকতেই দেখি মিম আমাদের বাসায়,,, আমি রুমে ঢুকে গেলাম,, কিছুক্ষন পর মিমও আমার রুমে ঢুকলো,,
আমিঃআরে আপনি,,
মিমঃওই তুই আমাকে বাসায় ঢুকার সময় দেখিস নি,,,
আমিঃখেয়াল করিনি,,কিছু বলবে,,
মিমঃতোকে কাল হতে কোনো মেয়ের সাথে যেনো না দেখি,
আমিঃআর কিছু,,
মিমঃআরকিছুকি হ্যা,, মেয়েদের সাথে তোর এত লটর পটর কেনো,, আগে নিজের লাইফটা স্যাটেল কর তারপর এসব করবি,,
আমিঃআর কিছু বলবে,,ওয়াস রুমে যাবো,,,
মিমঃনাহ,,, আমি ওয়াস রুমে ঢুকে গেলাম,,,মিম চোলে গেলো,, পরদিন আবার আমাকে আর অনামিকাকে এক সাথে দেখে মিম আমাকে ডাক দিলো,,
আমিঃকিছু বলবে,,
মিমঃতুই আবার ওর সাথে আড্ডা দিচ্ছিস,,,কাল তোকে কি বললাম,,
আমিঃ??
মিমঃদেখি হাতটা দে,,হাতাটাও ঠিক করে আসতে পারিস না,, মিম আমার হাতা ঠিক করতে লাগলো,, আমি হাত সরিয়ে নিয়ে বললাম,,এত আলগা ভালোবাসা দেখাতে হবে না,,নিজে ছেলেদের সাথে হাটতে পারবেন ঘুরতে পারবেন, আর আমি পারবো না,,
মিমঃতুই আমার মুখের উপর কথা বলতে পারলি,,
আমিঃযা সত্য তাই বললাম,,ভালো যখন বাসোই না তখন এত কেয়ার করার মানি কি,, আমার নিজের তো একটা মন আছে,, তুমি তোমার বিএফ নিয়ে রেষ্টুরেন্টে খেতে যাও কই আমি তো কিছু বলিনা,, মিমের মুখটা মুহুর্তেই লাল হোয়ে গেলো,,
মিমঃখুব চেন্জ হোয়ে গেছিস রে তুই,, আর রেষ্টুরেন্টে যাকে দেখেছিস সেটা আমার বিএফ না,,আমার কোনো বিএফ নেই,,,আর কিছু বলবো না,, ভালো থাকিস, মিম আর কিছু না বলে সামনে থেকে হনহন করে চোলে গেলো,, পরের দুদিন আর মিমের কোনো খোজ পেলাম না,, যদি ও পাসে বাসা,, রাত তখন নয়টা কি দশটা হবে,, মা মিমদের বাসা থেকে এসে আমায় বললো,,বুঝলি জনি,,পাসের বাসার মিম আছে না,,
আমিঃহ্যা,
আম্মুঃকারসাথে যেনো জিদ করে দুদিন দরে কিচ্ছু খাচ্ছে না,,একটু আগে ঘুরিয়ে পরে গেছে,,পরে তেলপানি দিয়ে মেয়েটার জ্ঞান ফিরালাম,, আমি এত করে সাধলাম কিছুতেই খেলো না,, আমি মনে মনে ভাবলাম একবার সরি বলে আসি,, মিমদের বাসায় ঢুকতেই দেখলাম আন্টি কিরকম চিন্তিত,,
আমিঃকি হোয়েছে আন্টি,,
আন্টুঃমেয়েটাকে নিয়ে আর পারিনা, কারসাথে কি হোয়েছে,,তাই এখন দুদিন দরে না খেয়ে বসে আছে,,
আমিঃআপনি ভাত নিয়ে আসেন, আমি রুমে গেলাম,, মিমের রুমে ঢুকে দেখি মিম সুয়ে সুয়ে জানালার দিকে তাকিয়ে আছে, আমি পাসে গিয়ে বসলাম,, আমাকে দেখে মিম উঠে বসলো,আর অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে নিলো,,
আমিঃসরি,, আমি আসলে সেদিন আপনার সাথে খারাফ ব্যাবহার করেফেলেছি,,আর না খেয়ে আছেন কেনো,, নিজের চেহারার কি অবস্থা করেছেন আয়নায় একবার দেখেছেন,,,, আনটি খাবার নিয়ে আসলো,,
আমিঃদেখি হা করেন,,
মিমঃকারো বলার সময় মনেছিলো না, এখন আসছে ভাত খাওয়াতে,,খাবো না আমি,,
আমিঃনা খেলে নিজে অসুস্থ হোয়ে যাবেন, ফেজ খারাফ হোয়ে! যাবে,, ছেলেরা পছন্দ করবে না,,,,
মিমঃএখন আর কেউ পছন্দ করে না ফেজ খারাফ হলে হউক,,আর আমি অসুস্থ হলে তোর কি কুওা,,
আমিঃবুঝেছি এভাবে হবে না,, আন্টি আপনি বাহিরে যানতো,,
আন্টি বাহিরে যেতেই মিমের মাথাটা দুহাত দিয়ে টেনে দরে ওর ঠোটের সাথে ঠোট মিসিয়ে দিলাম,,, কয়েকটা কিল থাপ্পর দিলো ছারানোর জন্য, তারপর অশান্ত মেয়েটা মুহুর্তেই শান্ত হোয়ে গেলো,, খুব করে ওর ঠোটের সাধ নিতে থাকলাম,, মিম আমার শার্টটা খামছে দরলো,, বেস কিছুক্ষন পর ছেরে দিলাম,,মিম আমার মুখের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে,,মিম কিরকম চুপসে গিয়েছে,, আমি ওর মুখের সামনে ভাত দরতেই ছোট করে হা করলো,, ভাত সব গুলো খাইয়ে দিলাম,, মিমম পুরোটা সময় আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলো,, ওর মুখ মুছে দিয়ে যেই চোলে আসতে যাবো,,তখন পিছন থেকে মিম আমার হাত টেনে দরলো,,
মিমঃনুপুরটা পরিয়ে দেবে,, আমিতো শুনে খুশিতে আত্তহারা হোয়ে গেলাম,, মিম পা টা এগিয়ে দিয়ে বললো,,নুপুরটা পরিয়ে দেবে,,
আমিঃআপনি তো নুপুর পরতে পছন্দ করেন না,,তাই সেটা অনামিকাকে পরিয়ে দিয়েছি, মিম মুহুর্তেই রেগে গিয়ে আমায় মারতেমারতে বললো,,কি বললি কুওা, তুই নুপুর কাকে পরিয়েছিস,,ওই সাকচুন্নিটাকে,,তুই আমার নুপুর দে,,আজ তোকে মেরে ফেলবো,, মিম আমায় খাটে ফেলে মারছে, আমি মাইরের হাত থেকে বাচতে মিম কে বুকে জড়িয়ে দরলাম,, আর মিম মাইর দেওয়া বন্ধ করে কেদে দিলো,, বুকের ভিতর মুখ গুজে কাদতে কাদতে বললো,,তুই কেনো বুঝিস না,, তোকে এত কেয়ার কেনো করি,, সেই কবে থেকে তোকে আগলিয়ে রেখেছি আমি, আর তুই ওই সাকচুন্নিটাকে, আর বলতে পারলো না,,কেদে দিলো,,
মিমঃআমি কিছু জানি না,, তুই আমার নুপুর দিবি,,ওই পেত্নিটার পা কেটে নুপুর আনবো,,
আমিঃপাগলি,বুকের ভিতর তোমার জায়গা কেউ কখনো দখল করতে পারবে না,, নুপুর পকেটে আছে,,
মিমঃপরিয়ে দেও,, আমি মিমকে নুপুরটা পরিয়ে দিলাম,,, মিম আবার আমাকে জড়িয়ে দরলো,, পরন্ত রাতটা দুজন দুজনাতে জড়িয়ে ছাদে কাটিয়ে দিলাম,,,
সমাপ্ত