ব্রেকাপের এক মাস পর মেয়ে ছেলের বাড়ীতে দেখা করতে এলো:- তুমি হঠাৎ এখানে, সরি আপনি এখানে(ছেলে)! হ্যা,আসতে পারি না বুঝি(মেয়ে)! পারেন, কিন্তু এর আগে তো আসেন নি কোনো দিন! ওওও,হ্যা, তা কেমন আছো! দেখতেই পাচ্ছেন কেমন আছি! তা তো অবশ্যই, এখন আবার তুমি থেকে আপনি! সময়ের সাথে সবি পরিবর্তন করতে হয়! তাইতো নিজেকেও পরিবর্তন করে ফেলেছো! হ্যা! আচ্ছা তুমি কি আগের মতো থাকতে পারো না! কখনকার মতো! যখন প্রেম করতে না! হ্যা,তাতোই আছি, শুধু সিগারেট টা ছাড়ার পর আর ধরা হয়নি, সেটা বাদে সব আগের মতোই আছে! তুমি আসলেই একটা! আমি যাই হয়,আপনার কি এতে,আপনি তো কেও না আমার! তাই তো, হাতে কি হয়েছে শুনি! ও কিছুনা, একটু কেটে গেছে! একটু কাটলে এত বড় ব্যান্ডেস আসে কি করে! কয়েকদিন আগে এক্সিডেন্ট করেছিলাম!
আমাকে জানালে না কেনো! প্রয়োজন মনে করিনি তাই, আর কেই বা আপনি এত কথা জিজ্ঞাসা করছেন আমাকে, যান তো আপনি আপনার লাইফ নিয়ে থাকেন,আমার কথা ভাবতে হবে না! খাওয়া দাওয়া ছাড়ছো কেনো হুমমম! খাই তো মাঝে মাঝে,যাতে কয়েকদিন করে বেচে থাকতে পারি! ভালো, আগের মতো হওনা কেনো, হাসি খুশি থাকতে পারো না! আমি থাকলেই কি আর না থাকলেই কি, যান তো! তাড়িয়ে দিচ্ছো আমাকে! দূররর, আপনি থাকেন আমি চলে যাচ্ছি! এই বলে ছেলেটি উঠতে গেলো কিন্তু ছেলেটির দুই পায়ে ছিলো ব্যান্ডেজ তাই উঠতে পারলো না,তা মেয়েটি দেখে ফেলে বললো:-কি হয়েছে দুপায়ে ব্যান্ডেজ কেনো! কিছু না ওই এক্সিডেন্টের পর থেকেই এমন! তুমি প্লিজ এরকম করো না, সেদিন আমার মাথা ঠিক ছিলো না তাই ব্রেকআপ করে দিয়ে চলে গেছিলাম, তবুও প্রতিরাতে চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়তো! আজ আমি করলাম ব্রেকআপ,হয়েছে চলে যাও! না যাবো না, তোমাকে ছেড়ে!
প্লিজ আমি আর কখনো হাটতে পারবো না,আপনার লাইফ নষ্ট করতে চাই না! কেনো আমার পা আছে ওগুলো দিয়ে চলবে! এটা অসম্ভব আর সম্ভব ও না আমি কারো বোঝা হতে চাই না সরাজীবনের! আমি তোমাকে ভালোবাসি! আমি বাসী না! না তুমিও বাসো! বললাম তো বাসী না! একজন ছেলে যখন একজন মেয়েকে সারাজীবন বোঝা না ভাবতে পারে আমিও ভাবতে পারি না! চলে যাও তো! আজ এখান থেকে গেলে আমার লাশ যাবে! পাগলামী করো নাতো, তোমার ভবিষ্যৎ টা অনেক সুন্দর হবে চলে যাও! লাগবে না সুন্দর ভবিষ্যত, তোমাকে ছাড়া! তুমি মানবে নাতো! না! কি চাও এখন বলো! তোমাকে চাই! শর্ত আছে! কি শর্ত বলো আমি রাজী! কখনো ছেড়ে যাবে না! হ্যা যাবো না কথা দিলাম!
এভাবে ভেঙে গিয়েও জোড়া লাগলো একটি নতুন জীবনের! ফিরে আসাব্রেকাপের এক মাস পর মেয়ে ছেলের বাড়ীতে দেখা করতে এলো: তুমি হঠাৎ এখানে, সরি আপনি এখানে(ছেলে)! হ্যা,আসতে পারি না বুঝি(মেয়ে)! পারেন, কিন্তু এর আগে তো আসেন নি কোনো দিন! ওওও,হ্যা, তা কেমন আছো! দেখতেই পাচ্ছেন কেমন আছি! তা তো অবশ্যই, এখন আবার তুমি থেকে আপনি! সময়ের সাথে সবি পরিবর্তন করতে হয়! তাইতো নিজেকেও পরিবর্তন করে ফেলেছো! হ্যা! আচ্ছা তুমি কি আগের মতো থাকতে পারো না! কখনকার মতো! যখন প্রেম করতে না! হ্যা,তাতোই আছি, শুধু সিগারেট টা ছাড়ার পর আর ধরা হয়নি, সেটা বাদে সব আগের মতোই আছে! তুমি আসলেই একটা! আমি যাই হয়,আপনার কি এতে,আপনি তো কেও না আমার! তাই তো, হাতে কি হয়েছে শুনি! ও কিছুনা, একটু কেটে গেছে! একটু কাটলে এত বড় ব্যান্ডেস আসে কি করে! কয়েকদিন আগে এক্সিডেন্ট করেছিলাম! আমাকে জানালে না কেনো!
প্রয়োজন মনে করিনি তাই, আর কেই বা আপনি এত কথা জিজ্ঞাসা করছেন আমাকে, যান তো আপনি আপনার লাইফ নিয়ে থাকেন,আমার কথা ভাবতে হবে না! খাওয়া দাওয়া ছাড়ছো কেনো হুমমম! খাই তো মাঝে মাঝে,যাতে কয়েকদিন করে বেচে থাকতে পারি! ভালো, আগের মতো হওনা কেনো, হাসি খুশি থাকতে পারো না! আমি থাকলেই কি আর না থাকলেই কি, যান তো! তাড়িয়ে দিচ্ছো আমাকে! দূররর, আপনি থাকেন আমি চলে যাচ্ছি! এই বলে ছেলেটি উঠতে গেলো কিন্তু ছেলেটির দুই পায়ে ছিলো ব্যান্ডেজ তাই উঠতে পারলো না,তা মেয়েটি দেখে ফেলে বললো:-কি হয়েছে দুপায়ে ব্যান্ডেজ কেনো! কিছু না ওই এক্সিডেন্টের পর থেকেই এমন! তুমি প্লিজ এরকম করো না, সেদিন আমার মাথা ঠিক ছিলো না তাই ব্রেকআপ করে দিয়ে চলে গেছিলাম, তবুও প্রতিরাতে চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়তো! আজ আমি করলাম ব্রেকআপ,হয়েছে চলে যাও!না যাবো না, তোমাকে ছেড়ে!
প্লিজ আমি আর কখনো হাটতে পারবো না,আপনার লাইফ নষ্ট করতে চাই না! কেনো আমার পা আছে ওগুলো দিয়ে চলবে! এটা অসম্ভব আর সম্ভব ও না আমি কারো বোঝা হতে চাই না সরাজীবনের! আমি তোমাকে ভালোবাসি! আমি বাসী না! না তুমিও বাসো! বললাম তো বাসী না! একজন ছেলে যখন একজন মেয়েকে সারাজীবন বোঝা না ভাবতে পারে আমিও ভাবতে পারি না! চলে যাও তো! আজ এখান থেকে গেলে আমার লাশ যাবে! পাগলামী করো নাতো, তোমার ভবিষ্যৎ টা অনেক সুন্দর হবে চলে যাও! লাগবে না সুন্দর ভবিষ্যত, তোমাকে ছাড়া! তুমি মানবে নাতো! না! কি চাও এখন বলো! তোমাকে চাই! শর্ত আছে! কি শর্ত বলো আমি রাজী! কখনো ছেড়ে যাবে না! হ্যা যাবো না কথা দিলাম! এভাবে ভেঙে গিয়েও জোড়া লাগলো একটি নতুন জীবনের!