-ঐ সুন্দরী ভালবাসা দিবি কিনা বল?
-জান থাকতে কখনো দিবো না?
-তবে তুই মর!
-সে যা ইচ্ছে কর শয়তান!
-যা ইচ্ছে মানে!
-কিছু না!হিহিহি
-তবে যা ইচ্ছেই করি!
-হয়েছে হয়েছে যাত্রা বন্ধ করে ঘুম
থেকে উঠোতো,আর আচঁল ছাড়ো আম্মা
ডাকছে !
-আরেকটু পর গেলে হয় না?
-কাজ কি তবে তুমি করবে!
-সে না হয় বাকি থাকুক অন্যদিনের জন্য!
-ভালবাসা ও থেমে থাকুক!
-সে হবে না,৩টা বছর পিছু ঘুরিয়েছ!
-হিহিহি!
-আর থেমে থাকবে না ,এখন আমার বউ
তুমি!
-তাইতো বলছি ভালবাসা না হয়
আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাক!
-সে না হয় থাক,তবে আজ নয়!
-আম্মা!আপনার ছেলে,
.
ভয়ে আচঁলটা ছেড়ে দেই আমি আর
অনিতা ও মৃদু হেসে রুম থেকে সোজা
রান্না ঘরে চলে যায়, রান্না শিখতে
হবে তো!
খুবই দুষ্ট মেয়ে অনিতা,তবে খুব
সাদাসিদে ও ,মা বাবা এক মাত্র
সন্তান!
খুব আদরের!
কখনো কোন কিছুর কমতি ছিল না তার!
আর সেই অনিতাকে দেখে পাগল
হয়েছিলাম আমি!
ভুল সময়ে সঠিক মানুষকে দেখে ফিদা
হয়েছিলাম,আর সে আজ আমার বউ!
.
কোন এক ভোর বেলা আব্বুর বকুনি
খেয়ে বাজারে যেতে হয়েছিল,
কখন যে উল্টো জুতা পরে গেছি
খেয়াল করিনি,
কিন্তু সে খেয়ালটা এনে দিয়েছিল
অনিতা ,
অনিতা ও তার বান্ধুবীরা স্কুলে
যাওয়ার পথে আমাকে দেখে হেসেই
যাচ্ছে!
অবাক হয়ে তাদের ডেকে থামিয়ে
জিজ্ঞাসা ও করেছিলাম
-হাসছেন কেনো!
(অনিতা উত্তর দিয়েছিল)
-বোকাদের দেখে সবাই হাসে!
-মানে!
-জন্মিয়েছেন উল্টো বলে,জুতাও উল্টো
পড়তে হবে?হাহাহা
.
পায়ের দিক ও তাদের দিক তাকিয়ে
,তাদের ভয়ংকর হাসি আমাকে
চিড়িয়াখানার জন্তু ন্যায় বানিয়ে
দেয়!
.
শেষ বার অনিতার দিক তাকিয়ে চলে
আসি, লজ্জা ও পেয়েছিলাম,হাসি
থামছেই না তাদের!
খুব রাগ ও হচ্ছিল আর আনিতার চেহারা
বারবার চোখে ভাসছিল!
কার মুখ দেখি উঠেছিলাম কে জানে,
এমন দিনটা দেখতে হলো!
নিজেই নিজেকে গাধা বলছিলাম!
যাক সে কাহিনী ভুলেই গেছিলাম
প্রায় কিন্তু হঠাৎ আরেকদিন আনিতার
সাথে দেখা হয়,আর আনিতাও
আমাকেই দেখেই হাসতেছে!
.
আমি অবাক হয়ে আবার জিজ্ঞাসা
করি,
-আবার কি করলাম!
-বোকাদের দেখে এমনেই হাসি পায়!
-মানুষেরই ভুল হয়!
-তবে সে মানুষটা বোকাই হয়!হাহাহা
-ভুলেই গেছিলাম কথাটা ,কিন্তু আবার
মনে হয়ে গেলে আপনাকে দেখে!
-তো!
-আবার দেখা হলে আপনার পিছু ছাড়ব
না !
-মানে !
-জীবনের সাথে বেধে দিব!
-ওরে তুই তো বোকা না,কথা বলতে ও
জানিস আর আমার পিছু আছিস না ম্রা
খাবি!
-ম্রা মানে!
-বুঝোস না?
-বুজিয়ে বল্লেই তো হয়!
-সে সময় মত বুঝে যাবি!
-আপনি থেকে তুই!আহ রোমান্টিক!
-পায়ে জুতা আছে সেটা ও তুলতে
পারি!সেটাও রোমান্টিক!
– সেটা এখন ধরকার নেই!
-এখনই ধরকার!
-না বিয়ের পর জুতার সাইজ জানবো!
-হ্লা তোরে যেন আর এই এলাকায় না
দেখি!
-ভাড়াটিয়া হলে এলাকা
ছাড়তাম,তবে এই ৫তালা দানবটাকে
নিব কিভাবে!
-তারমানে এই দানবের মালিক আপনি!
– হ্যা
-রহিম কাক্কু ছাওয়াল !
-আপনার শ্বশুড়কেও চিনেন!
-কানের নিচে আজই খাবেন নাকি
পরে খাবেন!
-আপনি দিলেই আজই !
-সে আপনার আব্বাজান দিবে!
-এ কাজ ভুলে ও কইরেন না!
-এখন একথা কেনো!দুদিন পর পরই তো মার
খান!
-আর হবে না!
-সে রাতে বুঝবেন!
.
মনটা খারাপ হয়ে গেলো ,বাসায়
থাকব নাকি বন্ধুর বাসায় চলে যাব
ভাবছি ,
একসময় নিজের বাসায় ই যাই তা ও
আবার রাতের দশটায়!
ভয়ে ভয়ে রুমে যাব তো এমন সময় আব্বুর
ডাক আসে
-ইভান এদিক আয়!
-কি হয়েছে বাবা!
-আজ কি করেছিস!
-ককককই কিছু নাতো!
-কিছু না মানে,রহমানের মেয়ের
সাথে রাস্তায় কি হয়েছিল!
-রহমান চাচার মেয়ে
আছে,বলোনিতো!
-ভালো সাজিস না ,তাকে কি
করেছিস?
-কিছু না বাবা!
-তবে যে রহমান বল্লো!
-এমনেই হয়তো বলছে!
-যাইহোক আরেকদিন যেনো বিচার না
আসে!
-আচ্ছা বাবা!
.
এই বলে রুমে চলে আসি, কিছুক্ষন মনের
আনন্দে নাচতে ইচ্ছে করছিল !
রহমান চাচার মেয়ে আছে সেটা
জানতাম তবে এত সুন্দর সেটা জানতাম
না।
আমাদের পাশের বিল্ডিং রহিম
চাচার!
আমি ইভান কখনো ছাদে যাই না ,তবে
এখন প্রতিদিন যাই তাকে দেখতে
কিন্ত আনিতা ছাদেই আসে না!
কিছু করার থাকে না ,তবু ও এসে বসে
থাকি আর মাঝে মাঝে
“একদিন আইবা তুমি আইবারে বেঈমান,
সেদিন আইস্সা আমায় পাইবানা”
গানটা ছেড়ে শুনি!
গানটা যেনো মিলে যায় জীবনের
সাথে!
ছয় মাস চলে যায় রাস্তায় ও দেখা হয়
না আর ছাদে তো এমনেই হয় না!
তবু চাহিয়া থাকি তার পথ!
প্রতিদিন সকালে বসে থাকি
বারান্দায় তবুও দেখা হয় না!
এত মনে হচ্ছিল কেনো,
তবে আমি বুঝেছিলাম তাকে
ভালবেসে ফেলেছি!
আর তাকে বলতে হবে ,না বল্লে যে এক
বুক কষ্ট চাপা পরবে!
কি করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
তাই তার বাসায় যাই,
যদিও যেনে গিয়েছিলাম সে ছাড়া
বাসায় কেউ নাই!
আমাকে দেখে যেনো অবাক সে,
-আরে বাপের পিটুনি খাওয়া ছেলে!
-ঝগড়া না করলে হয় না!
-তবে কি আপনার সাথে লাইন
মারব,যত্তসব!
-লাইন মারলেই বা কি হতো!
-মানে
-ভালবাসি তোমাকে!
-আপনার মাথা ঠিক আছে তো,আবার
মার খাবেন!
-আমি সত্যি ভালবাসি,এই ছয়টা মাস
পাগলের মত তোমায় খুজেছি
,প্রতিদিন ছাদে যাই,রাস্তায় বসে
থাকি কিন্তু তোমার দেখা মিলে না
, কেমন যেন হারানো ভয় হয়।
-আপনিতো আমাকে চিনেন ই না!
-পরে চিনে নিব!
-আজিব ধরনের ছেলে আপনি,আমার
বাসায় এসে কি সব বলছেন ভাগ্গিস
আম্মু আব্বু বাসায় নাই!
-থাকলেই বা কি হতো ,যা ইচ্ছে করো
ভালবাসি তোমাকে!
-রহিম আঙ্কেলের কাছে আবার বিচার
দিতে হবে!
-এই নাও নাম্বার ,বিচার দাও তবু ও
তোমাকে চাই!
-আপনি কিছু খেয়েছেন মনে হচ্ছে,তাই
আবোল তাবোল বলছেন!
-আমি নেশা করি না সো নো চান্স!
-আপনি এখন যাবেন?
-সে না হয় যাচ্ছি তবে তোমার পিছু
ছাড়ছি না,ভালবাসি তোমাকে!
.
এই বলে আমি চলে আসি,বাসার আসা
মাত্রই সব কিছু উল্টো!
২২বছর বয়সেও বাবার হাতে পিটুনি
খেতে হয়,
পিটুনির খাওয়ার কারন জানতে
চাইলাম বাবা উত্তরে বলে,
-আনিতাদের বাসায় গেছিলি কেন!
-নিশ্চুপ!
-লজ্জা করে না ,আরেকজনের বাসায়
যেয়ে বাদড়ামী করতে!
-আসলে বাবা!
-আসলে কি,তারে বিয়ে করবি,বিয়ে
করার বয়স হয়েছে সেটা বলতে
গেছিলি!
-তুমি ভুল বুঝছো বাবা,আমি বড় হয়েছি
এখনো তুমি মারছো ,ভেবে দেখো
ঠিক করছো কি!
-ঐ জাহানার তোর পোলায় নাকি বড়
হইছে ,ওরে নাকি মারতে পারুম না!
.
খুব রাগ হয়েছিল সেদিন তবু ও মার গুলো
সহ্য করে থাকি,
হয়তো আমার দূর্বলতা আনিতাকে
ভালভাবে না চিনেই প্রপোজ করে
বসছিলাম!
ভেবেছিলাম বাবার তো অনেক কিছু
আছে ,সে দিক দিয়ে না হয় রাজি হয়ে
যাবে!
কিন্তু আনিতা পাল্টা মার
খাওয়ালো!
আনিতা পিছু ছাড়সি না মনে মনে শপথ
করেছিলাম সেদিন!
এরপর থেকে তার স্কুলের সামনে ,আবার
কখনো বাড়ির সামনে বসে থাকি ,
কখনো কখনো চিঠি দেই আবার সেই
চিঠির জন্য মি. রহিম চৌধুরীর হাতে
মার খেতে হয়,
তবু ও পিছু ছাড়েনি!
বাবার ভয়ে তো আর আনিতাকে
ছাড়তে পারবোনা,কারন বড্ডো
ভালবেসেছি আনিতাকে!
.
দুইটা বছর চলে কিন্তু আনিতা সেই
আগের আনিতাই আছে,একটু ও বদলায় নি!
একথায় তার কাছে আমি ছিলাম
কুকুরের মত! যতই ঘেউ ঘেউ করিনা কেন
খাবারের বদলে ডিলই দিতো!
কত বার কতভাবে বল্লাম কিন্তু তার
জায়গা থেকে একটু ও নরে না!
ইদানিং তার প্রতি বেশি আসক্ত ,
কারন দুইটা বছর চলে যায়,ভালবাসা
বাড়তে বাড়তে আনিতার নেশাতে
পরিপূর্ন হয়ে যাই!
কিন্ত আনিতা আমাকে বুঝে ও বুঝতো
না,দুইটা বছর হয়ে গেছে,
কতবার কতভাবে যে প্রপোজ করেছি ,
পিছে পিছে গেলাম তবু পাইনি তার
মন !
অবশেষে বাধ্য হয়ে তার পিছু
ছাড়ি,কি করবো আর,চাইয়া ও পাইলাম
না তার মন!
তাকে এখন দেখলেও অন্যদিক চেয়ে
চলে যাই,আর সে কখন কোথায় কি করে
সব জানা হয়ে গেছিল!
এই দুই বছরে তার পিছু ঘুরতে যেয়ে তার
বান্ধুবীদের ও প্রপোজ পাই তবু ও
এক্সেপ্ট করি নাই!
এই পাগলীটার জন্য!
তখন বাসায় সময় দেই বেশি,তখন সে
আমার বাসায় আসতো কিন্তু আমি
তাকে দেখা মাত্র বাসা থেকে চলে
যেতাম!
ছাদে একা বসে থাকতাম সেখানেও
ইদানিং সে আসছে!
সেখান থেকে ও চলে যেতাম! মনে
মনে তো হেব্বি নাচ আসতো কিন্তু
বাহিরে রাগ দেখাতাম!
আমার ব্যাপারে বাসায় এসে সব খুজ
নিতো আনিতা!
আনিতার ও আস্তে আস্তে আমার দিক
আসক্ত হচ্ছিল ,
তাই আনিতার চলার পথ দিয়ে আবার
যাওয়া শুরু করি তবে তাকে দেখেও
না দেখার ভাব ধরে!
প্রায় ছয় মাস চলে যায়,
আমি এভাবেই চলছি আর সে এখন
আমাকে ফলো করছে কিন্তু আমি দেখে
ও খুজছি না মানে!
হঠাৎ একদিন আনিতা ডাক দিয়েছিল
আমাকে
-ঐ ইভান!
-জ্বী আমাকে বলছো!
-ভীতু ডিম একটা!
-কে ভীতু!
-তুমি
-আপনি থেকে তুমিতে!
-সে যা বলেছি তাই থাকবে!
-আচ্ছা!
-এই ছয়মাস আমাকে ফলো করোনি
কেনো!
-প্রয়োজন মনে করি নি!
-কেনো ,নতুন কাউকে পেয়েছেও!
-তোমার মত সার্থপর না!
-আমি কিছুই করেনি,তোমাকে আমার
পিছু ঘুরতে বলেছে কে!
-সে জন্য ই তো এখন ঘুরি না!
-নিশ্চুপ(তার কথায় যেনো সে নিজেই
ফেসে গেলো)
-ডাক দিয়েছো কেনো!
-এমনি,নতুন ভাবীর খবর নেয়ার জন্য!
-নিজেকে নিজে ভাবী বলে না!
-মানে,এখনো ভালবাসো!
-হ্যা বাসি তবে প্রকাশ করা আর হবে
না!
-এখন যে প্রকাশ করলে!
-সে তো তোমার ভুল ধারনা ভাঙ্গতে!
-কেনো প্রকাশ করবে না আর!
-কারন তোমার কাছে আমি মূল্যহীন!
-মূল্যদিতে হলে কি করতে হবে?
-সে তুমি কখনো দিতে পারবেনা!
.
হটাৎ আমাকে ঝড়িয়ে ধরে
আনিতা,যে আনিতা আমার বাসায়
প্রতিদিন বিচার দিতো সে আনিতা
আজ জড়িয়ে ধরেছে!
সত্যি দুই বছর ছয় মাস বৃথা যায় নি!
নিজেকে সার্থক মনে হচ্ছিল!
পাগলীটা কে কপালে চুমো দিতে
যাই,
আর সে সময়ই
– সে এখন না,আগে বাসায় প্রস্তাব
পাঠাবা না হয় আবার আঙ্কেলের
কাছে বিচার দিবো, আমাকে
জড়িয়ে ধরেছো!
-হাহাহা!দুইটা বছর কষ্ট দিয়েছো সে
কি অতো সহজে ভুলে যাবো!
-আমায় যে ছয় মাস কষ্ট দিয়েছো তার
জন্য কি হবে!
-সে তুমি(কষ্ট) করেছো কেনো!
-তোমায় খুজছিলাম আমার মাঝে!
-হয়েছে হয়েছে আর মিথ্যে বলতে হবে
না!
-তবে রে তোমাকে দেখাচ্ছি
দাড়াও!
-সে দেখা টা না হয় বাসর রাতে হবে!
-কি বলো এসব লজ্জা করে তো!
-বিয়ে করতে লজ্জা করবে না!
-তখনতো স্বামী থাকবে পাগলটা!
.
এই বলে দৌড়ে চলে যায় আনিতা,
আর আমি একাই হাসছি কারন মেয়েটা
ও যে আমায় ভালবাসে!
এই পাগলটাকে যে পাগলীটা মূল্য
দিয়েছে!
.
যাইহোক তার পরের সপ্তাহ আম্মুকে
অনেক কষ্টে রাজি করে আব্বুর কাছে
পাঠিয়েছি কিন্তু বাবা যেনো
জিদ্দি,নিজে বিয়ে করেছে কিন্তু
ছেলেকে কুমার রেখে দেবে!
তবু ও অনেক কষ্টে রাজি করে প্রস্তাব
পাঠাই আনিতার বাসায়!
আর তারাও না করেনি,
কারন আব্বুর নেঙ্গটা কালের বন্ধু ছিল
রহমান আঙ্কেল!
আর আমারো বদ নেশা ছিল না বলে
মেনে নেয়!
.
ছয় মাস পর আমাদের বিয়ে ঠিক হয়
কিন্তু আনিতা বিয়ের আগে দেখাই
করবেনা আর ,
বিয়ে ঠিক হলো কিন্তু এখনো এসব
ভালো লাগে ,বড্ড রাগ হচ্ছিল
আনিতার উপর!
ফোনে ও কথা বলতে রাজি ছিল না
তবে সেটা জোর করে রাজি করেছি!
বিয়ের আগে নাকি স্বামীর মুখ দেখা
যাবে না!
ছয়টা মাস যেনো আমার কাছে ছয়শত
বছর মনে হচ্ছিল!
ছয় মাস কেটে যায় ছয়শত বছর মনে করেই,
ধুম ধামাকা হৈ হৌল্লর করে বিয়ের
দিন কেটে যায়,
ছয় মাস পর আনিতা কে কনের রূপে
দেখি তাও আমার পাশে একি ছাদের
নিচে দুজন!।সারারাত গল্প করে
কাটিয়ে দিয়ে কখন যে ঘুমিয়ে যাই
মনে নেই!
সকালে সে ঘুম ভাঙ্গে আনিতা!
সব কিছু যেনো গুছালো,
“এ যেন এক নতুন জীবন”
পাগলীটাও বড্ড দুষ্ট ছিল
গল্পের বিষয়:
ভালবাসা