সকাল সকাল মায়ের ডাকে ঘুমটা ভাঙল।আমাকে মা ডাকছে।
– জীবন !
– হ্যাঁ মা বলো।কি হয়েছে ?
– এখনি রেল স্টেশন যাতো।
– কেন মা ?
– তোর বাবার বন্ধু ও তার পরিবার আমাদের এখানে আসবেন।
– ওহহ।কে কে আসবেন ?
-তোর বাবার বন্ধু, উনার স্ত্রী আর উনার একটি মেয়ে।
– ওহহ আচ্ছা।
আমার আর কি করার? ফ্রেশ হয়ে চলে গেলমা স্টেশনে।যাওয়ার আগে আঙ্কেলের ছবি দেখে নিয়ে ছিলাম।তা নাহলে চিনবো কিভাবে?
যাইহোক, সামনেই দেখতে পেলাম উনারা আসছেন।তাই উনাদের কাছে গেলাম।
-আঙ্কেল,আন্টি আপনারা কেমন আছেন ?
– ভালো।আর তুমি?
-এইতো আছি।পথে আসতে কোনো সমস্যা হয়নিতো ?
– আরে নাহ! তা তোমার মা বাবা কেমন আছেন?
-জ্বী ভালো।আচ্ছা আসেন আঙ্কেল।আগে বাড়ি যাই।তারপর কথা হবে।
এসব কথা বলে আমরা বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।
বাড়ি পৌঁছে আমি তাদের বিশ্রাম নিতে বললাম।কারণ অনেক দুর থেকে এসেছেন তারা।
তবে এরই মধ্যে একটা কান্ড ঘটে গেছে।যেটা আপনাদের বলতেই ভুলে গেছি।পথের মধ্যে আঙ্কেলের মেয়ে আমায় চোখ মেরে ছিল।কিন্তু কেন ? আমি তো তাকে চিনিই না।আর কোনোদিন দেখিনি।তবে তার চেহারাটা একদম পরির মতো।কি সুন্দর চেহারা।
কিন্তু ঐ একটা জিনিসটাই তো বুঝতে পারলাম না।চোখ মারল কেন?
হুমম! ব্যপারটা দেখতে হবে।
গল্পের বিষয়:
ভালবাসা