একদিন এক স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করার জন্য সিদ্ধান্ত নিলো ! স্বামীর ঘরে ঢোকার শব্দ পেয়ে স্ত্রী খাটের নিচে লুকিয়ে পরল! পাশেই একটা টেবিলে একটা চিঠি দেখতে পেয়ে ভদ্রলোকটি পড়তে শুরু করলেন …
স্ত্রী : তুমি এখন আর আমাকে মতো কেয়ার করো না…ভালোবাসোনা… সময় দাওনা.. মনে হচ্ছে তোমার জীবনে অন্য কোনো মেয়ের আগমন ঘটেছে !
দূরে সরে যাওয়ার চেষ্টা করছো ! তোমার আর কষ্ট করা লাগবেনা ! আমি ই তোমার কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছি! ভালো থেকো তুমি !
চিঠি টা পড়ার পড়ে স্বামী পকেট থেকে মোবাইল টা বের করে কানে দিয়ে ই বলতে শুরু করলো…
জানু… আপদটা বিদায় হয়েছে..এখন রিলাক্সে থাকতে পারব !
আমি এখন ই আসছি তোমার সাথে দেখা করতে… ! এসব বলে ফোনটা কেটে দিয়ে ড্রেস চেইঞ্জ করে রুম থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পরল !
এসব শুনতে শুনতে স্ত্রী মুখ চেপে কান্না করতে লাগলেন !
স্বামী চলে যাওয়ার পরে বিছুক্ষণ পরে খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে এলেন !
খাটের উপর একটি চিঠি পেলো..
লেখাটা পড়ে অবাক হয়ে গেলেন !
তাতে লেখা ছিলো…
পাগলী বউ একটা ! চলে গেছো ভালো কথা। খাটের নিচে তোমার পা গুলো দেখা যাচ্ছে কেনো।
আমি তো তোমার জন্য ই কাজকর্মে যাই..তোমার সুখের জন্য ই তো এত কষ্ট করি ! তবু তুমি ভুল বুঝো !
আমি তোমায় অনেক ভালোবাসি !
আমি কাউকে ই ফোন করিনি !
বাজার থেকে মাংস আনতে যাচ্ছি…
তুমি খাবার রেডি করতে থাকো ..
তারপর একসাথে বসে খাবো কেমন !
আমার পাগলী একটা !
উম্মাহ্ !
লেখাটি দেখে স্ত্রী বসে পরলেন … কাদতে শুরু করলেন ..
কি ভুলটা ই না করতে যাচ্ছিলেন তিনি !
বি.দ্র : ভালোবাসায় সন্দেহ নয় ..বিশ্বাস রাখতে হয় !
একটা ছেলে যত কষ্ট করে তা তার প্রিয়জনকে সুখী রাখার জন্যই করে !।।।।।।।।।।