নাগ মনি এক রহস্য আরিয়ান

নাগ মনি এক রহস্য আরিয়ান

আজ অনেক খুশির দিন অর্জুন বিয়ে করেছে আরিয়ান সারা দিন হৈ হু ললো করে কেটাটিয়েছে । পুরা কাশি পুর রাজ্জ খুশিতে মতে উঠেছিল । আজ বাদে কাল ও আবার আরেক খুশির দিন অর্জুন আর আরিয়ানের জন্ম দিন তাই আরিয়ান অনেক খুশি রাতে একা একা রাজ পেসাদের ছাদে বসে বসে আকাশের তারা দেখছে আরিয়ান । তখন হঠৎ অর্জুন বলল কিরে আরিয়ান ছাদে একা একা কি করছিস আরিয়ান বলল আকাশে তারা দেখছি । ওহ তাহলে আমাকে বাদেই তারা দেখা হচ্ছে বলল অর্জুন । আরিয়ান বলল তোর এখন বিয়ে হয়েছে যা শয়তান বউয়ের কাছে যা । অর্জুন বলল তাতে কি হয়েছে তাই বলেতো আর আমি আমার আরিয়ান কে ভূলে যেতে পারি না । আরিয়ান বলল অর্জুন আমার মনে হয় নাগ মনি আর এই রাজ্জে রাখা যাবে না । অর্জুন বলল কেনো কি হয়েছে । আরিয়ান বলল কাল কের পর আবার নাগ মনি তার আগের যায়গায় রাখতে হবে নাহলে যে আমি নাগ মনিতে বিপথ সংকেত দেখতে পাচ্ছি । অর্জুন বলল ওহ এই বেপার তুই কোনো চিনতা করিস না আরিয়ান যা ভালো বুঝহিস তাই করিস আরিয়ানের মুখে যেন হাসি চলে এলে । আর তখন ই হঠৎ মেয়েলি কন্ঠে এক জন বলে উঠলো এখানে কি করা হচ্ছে শুনি আরিয়ান আর অর্জুন দেখলো মেয়েটি আর কেউ না অর্জুনের নিলা । অর্জুন বলল তা আপনি এখানে কি মনে করে নিলা মেডাম । নিলা বলল আমি মেডাম না আমি সুধু তোমার নিলা । আরিয়ান বলল দেখ আমার মাঝে ভাগ বসালো নিলা । আরিয়ান বলল কে বলেছে অর্জুন তোমার অর্জুন আমার এই ভাবে অনেক ক্ষন হলো অর্জুন বলল থামো আমি তোমাদের দু জনের হয়েছে । আরিয়ান বলল যাক বাবা এতো দিন আমার ছিল এখন আরেক জনের ও হয়ে গেল যাক যে ভাবে ভালো হয় । এই ভাবে অনেক রাত তাদের ভালো বাসা চলে । এর পর সবাই যার যার রুমে চলে আসে ঘুমিয়ে পরে । পরের দিন সকালে অর্জুন প্রতি দিনের মতো ঘুম থেকে উঠে ৬ টা বাজে আর আরিয়ান সকাল ১০ টা বাজে ঘুম থেকে উঠে তার পর রাজ্জে সমস্ত আয়েজন শুরু হয়ে যায় । আজ আরিয়ান আর অর্জুনের জন্ম দিন তাই সব কাজ চলছে এই ভাবে আনন্দে দিন কাটলো । এর পর আরিয়ান চিনতা করতে লাগলো সে এখন কি করবে কি ভাবে বলবে তাদের সে আমি এখন । এর মধ্যে মোহনরাজ,রানি,অর
্জুন,নিলা,অর্জুনের মা , বাবা, আর রাজ যতিসি সবাই এক সাথে আরিয়ানকে বলল কি হয়ে ছে আরিয়ান তোমাকে এতো চিন্তিত দেখাছে কেনো আরি য়ান বলল আমাকে আজ বাবা তুমি একটা সত্য কথা বলবে । কি কথা আরিয়ান বলো । কি জানতে চাও আরিয়ান বলল আমি কার ছেলে বলল বাবা বলো আমার কাছে আজ তুমি কোনো সত্য লুকাবেনা । মোহন রাজ বলল ঠিক আছে আরিয়ান আজ আমি তোমাকে সব সত্য কথা বলবো । আমি জানি না আরিয়ান কার সন্তান আমাদের কোনো ছেলে মেয়ে হয় না বিদায় আমরা আল্লাহর কাছে একটা সন্তানের জন্য আমরা প্ররতি দিন কান্না করতাম একদিন হঠৎ এক জেলে এসে বলে মহারাজ সমুদ্র পারে একটা বড়ো ঝিনুক পেয়েছি ঝিনুকের মধ্যে যেনো কি আছে তাই আমি ছুটে যাই ঝিনুকের মধ্যে কি আছে দেখতে তার পর যা দেখি ।

তাই নাগ মনি অনেক লোক খুজচ্ছে । কিন্তু কেও জানতনা নাগমনি এই নিলকান্ত রাজ্জে আছে। এই রাজ্জ থেকে ১ মাইল দুরে সমুদ্র পাড় তার ও ১ মাইল দুরে বিজয় নগর । মনি সবসময় সমুদ্র পাড়ে আসত যদিও তার বাবার তাকে সমুদ্র পারে যেতে মানা করে ছে । তার কারন হলো মনির পিছন পিছন যদি কেও এসে পরে তাহলে নাগ মনি হাসিল করবে । কিন্তূ নাগ রাজ শংখ ছাড়া কেউই জানত না নাগ মনি কোথায় আছে এমন কি তার মেয়ে মনিও না সে এত বড় হয়ে গেছে এখনো এক বার সে নাগ মনি দেখেনি । অপর দিকে বিশাল নাগমনি হাসিলে র জন্য তার কালো শক্তি বাড়াচ্ছে । আর বিজয় নগর এক জেলের ছেলে তার নাম বিজয় সে সমুদ্র পাড়ে মাছ ধরতে আসে । একদিন প্রতিদিনের মত বিজয় সমুদ্র পাড়ে মাছ ধরতে যায় আর মনিও সমুদ্র পাড়ে ঘুরতে আসে মাছ ধরা শেষ একটা মাছ বিজয়ের হাতে কাটা বসিয়ে দেয় । সে হাত ঝারতেই মাছ গিয়ে পরে মনির মাথার উপর মনি তে রেগে যায় আর তখন ই বিজয় কে বলে এই যে বিজয় তাকাতেই দেখে এত সুন্দর একটি মেয়ে তার দিকে অপলক দৃষ্টি তে তাকিয়ে থাকে বিজয় তার পর হঠৎ করে বিজয় শুনতে পেলো এই যে তখন বিজয় বলে হে বলুন মনি বলল আমার মাথায় এই মাছ টা ছুরে মারলেন কেনো বিজয় বলল আমি অনেক দুঃখিত আমি বুঝতে পারিনি । আমাকে মাফ করে দিন । মনি বলল আচ্ছা ঠিক আছে । তখন মনির ও মনে ইকটু ইকটু ভালো লাগা কাজ করে । তাই মনি বলল আপনিকি এই খানে প্রতি দিন আসেন । বিজয় বলল হে মাছ ধরতে আসি আর আপনি মনি আমিও আসি ঘুরতে ওহ বিজয় বলল আপনার নাম কি মনি বলল আমার নাম মনি আর আপনার বিজয় বলল বিজয় এই ভাবে তাদের দুই জনের পরিচয় হল । তার পর থেকে তারা প্রতি দিন দেখা করত কথা বলত এই ভাবে এক জন আরেক জনকে ভালো বাসতে লাগলো এক দিন মনি বলল চলোনা আমরা বিয়ে করে ফেলি । বিজয় বলল তাহলে তুমি তোমার বাবা কে বল মনি মনে মনে ভাবলো বাবা কে বললে এই বিয়ে সে করতে দিবে না । তাই মনি বলল বাবা কে লাগবে না তার চেয়ে ভালো তুমি তোমার বাবা কে বলো বিজয় বলল ঠিক আছে আমি আজকেই বাবা কে বলব । বিজয় রাতের বেলায় তার বাবা কে মনির কথা জানায় বিজয়ের বাবা বলল আমার কোনোও আপতি নেই পরের দিন মনি আর বিজয়ের বিয়ে হল । কিন্তু তারা জানত না যে এক বিশাল ঝর আসতে চলেছে তাদের জীবনে ।

বিয়ের পরেও মনি তার বাবা কে জানালো না আর বিজয় কেও ওদের রাজ্জে নিয়ে যায় নি মনি এই ভাবে এক বছর কেটে গেল । মনির একটা সন্তান হলো মনির ছেলে সন্তান হয়েছে । তাতে বিজয় এনেক খুশি হল তার পর বিজয় বলল এই বার না হয় বলো তোমার বাবা কে মনি বলল হে বলব কালকে তার পরের দিন মনি বিজয় কে আসতে বলে সন্তান নিয়ে সমুদ্র পাড়ে বিজয়ের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে মনি। আর অন্য দিকে বিশাল তার কালো শক্তি পুরো পুরি হাসিল করে ফেলল । তাই হা হা হা হা হা করে হাসল কালো শক্তি হাসিল করার পর সমুদ্র পাড় দিয়ে যাচ্ছিল বিশাল আর তখনি হঠৎ করে সে মনিকে দেখে ফেলে । আরে মনি তুই আর কার বাচ্চা তোর হাতে মনি বলল আমার মানেকি কাকে বিয়েকরলি আর কতদিন হল বিয়ের । বলল বিশাল .মনি বলল সে এক মানুষের সন্তান বিজয় আর বিয়ের এক বছর হল । ওহ আচ্ছা কাকা জানে বলল বিশাল .মনি না বাবা এখনো জানে না বিজয় আসলে ওকে নিয়ে বাবার কাছে যাব তার পর সব বলব । ওহ আচ্ছা তাহলে তুই থাক আমি আসছি এই বলে ঝরের গতি তে নিনকান্ত রাজ্জে পৌছল বিশাল তার পর চিৎকার করে বলল কাকা কাকা কি হয়েছে বিশাল বলল মনির বাবা । কি হয় নি তাই বলুন বলল বিশাল । মানে কি পরিস্কার করে বলো বিশাল বলল মনির বাবা তার পর সব ঘটনা সুনার পর নাগ রাজ শংখ রাগভীত হয়ে যায়। আর বিশালকে বলে সে জেনো বিজয় আর ওর সন্তান কে মেরে ফেলে । নাগরাজ শংখ মনির সমস্ত শক্তি কেরে নেয় আর অন্য দিকে মনির শক্তি চলে যাওয়ায় মনি কেলান্ত হয়ে পরে । বিশাল তার সাংগ পাংগ নিয়ে চলে আসে সমুদ্র পাড়ে । তার পর পিছন থেকে আসতে আসতে করে এসে মনিকে জরিয়ে ধরে বিশাল আর সংঙে সংঙে হাত থেকে পরে যায় পানিতে মনির সন্তান ডুবে মারা যায় লাস ভেসে উঠেনা আর মনি বলতে থাকে বার বার হায় ইশ্বর এটা আমি কি করলাম তার পর মনি কে বাচাতে আসে বিজয় কিন্তু বিশাল তার কালো শক্তি দিয়ে বিজয়ের শরিরে বিষ ঢুকিয়ে দেয় আর সাথে সাথে মারা যায় বিজয় । মনি ও বিশাল এর হাত থেকে নিস্তার পেলো না তা পর বিশাল মানুষের মত মনিকে দর্সন করে।

মনি ধর্সন হলো তার পর বিশাল এক ভয়োংকর হাসিতে হাসল । ভালো ভাবে তো তোকে পেলাম না তাই খারাপ ভাবেই পেতে হল । আজ শেই দিন এসেছে মনি আজ সেই দিন এসেছে । নাগ মনি হাতে পাবার অনেক দিন অপেক্ষা করেছি কিন্তু আর না। এবার নাগ মনি হবে আমার হা হা হা হা হাসতে হাসতে বিশাল দেখে মনি বিজয়ের বিষ বার করতে করতে মনি নিজে ও মারা গেছে কারন আগের শক্তি না থাকায় মনির এই করুন অবস্থা । বিশাল বলল যাক ভালোই হলো এখন নাগ মনি আর রাজোত্ব আমার হবে আমি রাজোত্ব করব এই পৃথিবী তে । এখন যাই সংখর কাছে । রাজ্জে ঢুকেই বিশাল কান্নায় লুটো পুটে পরে এ দেখে সংখ নাগ রাজ বলে কি হয়ে ছে বিশাল । মনি মারা গেছে বলল বিশাল । এ কথা শুনে ঝরের গতি তে সমুদ্র পাড়ে আসে সংখ নাগ আর বিশাল নাগ । সংখ নাগ রাজ নিজের মেয়ের মৃতু্্য দেখে ভেংগে পরে আর কান্না করতে থাকে । এই সুযুগে বিশালের মাথায় এক অনেক বড় কু বুদ্ধি আসে আর মনে মনে ভাবে এক বার যদি নাগ মনি তার হাতে আসে তাহলে আর কেউ তাকে ঠেকাতে পারবে না এমনকি মনির বাবা ওনা । এই কথা ভেবে বিশাল অনেক জুরে জুরে হাসতে থাকে । বিশালের এই হাসি শুনে সংখ নাগ বলল কি হয়েছে হাসছ কেনো । না মানে কাকা আপনি মনি কে বাচাতে পারেন তাই ভেবে হাসছি । মানে কি করে বলো আমাকে বিশাল নাগ মনি পারে এক মাতর মনির জীবন রকক্ষা করতে আরে তাইতো আমি তো ভুলেই গিয়ে ছিলাম নাগ মনির কথা । সাবাস বিশাল কিনতু এর জন্য এক শুভ শক্তির লোক দরকার কথায় পাব বিশাল হলল আমি আছি না আপনি কোনো চিনতা করবে ন্না । ঠিক আছে বিশাল আমি নাগ মনি আনতে ঝাচছি । আর তুমি এই খানে আমার জন্য অপেক্ষা কর । বিশাল বলল ঠিক আছে কাকা আপনি যান । এর পর সংখ নাগ ঝরের গতি তে ছুটতে লাগলো । আর আকাশে র উপর দিয়ে বিশাল তার পিছু পিছু ছুটতে লাগল । এর পর এক ভয়োংকর গাছের সামনে এসে সংখ নাগ থামলো কিনতু একি নাগ রাজ বার বার পরে যাচ্ছে কেনো । ভিতরে কিছুতেই ঢুকতে পারছে না সংখ নাগ এক মায়া শক্তি আটকাচ্ছে তাকে অনেক কষ্ট করে ভিতরে গিয়ে নাগ মনি নিয়ে আসে সংখ নাগ । আসার পর বিশাল বলল নাগ মনি আনতে আপনার কোনো কষ্ট হয়নি তো কাকা সংখ নাগ বলল নাগ মনি আর ওখানে রাখা যাবে না । বিশাল বলল কেনো কাকা । কারন আমি আমার অনেক বয়স হয়ে ছে তাই আর ওই গাছের নাগ মনি রাখার পর এক মায়া শক্তি তৈরি হয় বয়স হয়েছে বলে আমি আজ অনেক তাই আজ অনেক কষ্টে গাছের মায়া শক্তি ভেদ করে ভিতরে গিয়ে নাগ মনি নিয়ে আসি । আর এক বার যদি আমি ওই গাছে নাগ মনি রাখি তাহলে আমি আর কোনো দিন ই নাগ মনি আনতে পারব না । শুনে বিশাল অনেক খুশি হল তার পর বলল কাকা নাগ মনি আমার হাতে দিন দেখি আমি মনিকে বাচাতে পারি কি না। সংখ নাগ বিশ্বাশ করে বিশাল কে নাগ মনি দিল নাগ মনি হাতে পেয়ে সাথে সাথে সংখ নাগের দিকে নাগ মনি ঘুরিয়ে বলল নাগ রাজ সংখের সমস্ত শক্তি 

নাগ মনি যার হাতে যায় তার কথাই শুনে আর অন্য কারো কথাই শুনে না । বিশালের কথায় নাগ রাজ সংখের সমস্ত শক্তি কেরে নেয় নাগ মনি তার পর সংখ নাগ বলল এটা কি করলে বিশাল আমার সমস্ত শক্তি ফিরিয়ে দাও আর নাগ মনি আমায় দিয়ে দাও তুমি এই নাগ মনির যোগ্য না । চুপ বুইড়া এই নাগ মনি আর তুই কনো দিনই পাবি না । অনেক সাধনার পর এই নাগ মনি আমার হাতে আসছে আর তুই কস তরে দিয়া দিমু বলল বিশাল হা হা হা হা হা আজ থেকে আমি এই রাজ্জের রাজা আমার বাবা ও চাইত আমি এই নাগ মনি যেন হাসিল করি তাই আমি কালো শক্তির সাধনা করি অনেক বছর পর আজ আমি সফল হই । আমি তোকে চাইলে একখন মেরে ও ফেলতে পারি কিন্তুু না আমি তেকে মার ব না কারন তোকে মেরে ফেললে বাবা কষ্ট পাবে আজ থেকে তুই আমাদের চাকরের কাজ করবি সংখ । নাহলে মেরে ফেলব সংখ নাগ বলল এক দিন তোর বিনাষ কারি আসবে আর তোকে মেরে ফেলবে । এই নাগ মনির উপর আমার কখনো পুরো অধিকার ছিলনা তাই এত বছর আমি ওই গাছে নাগ মনি রাখি । মানে বলল বিশাল । সংখ বলল এই নাপ মনির উপর আরো এক জনের অধিকার আছে সে এই নাগ মনি এক দিন এসে তোকে মেরে নাগ মনি নিয়ে যাবে । হা হা হা হা আমি কালো শক্তির আধিকারি আর আমাকে কেনা না কে এসে বলে মরে নাগ মনি নিয়ে চলে যাবে হা হা হা হা । হাসিস না বিশাল সে শুভ শক্তির অধি কারি আর কালো শক্তির চেয়ে শুভ শক্তি ক্ষমতা অনেক বেশি বিশাল অনেক বেশি । এই বুইড়া তো বেশি কইতাছে ওই কে আছিস এই বুইড়া রে কারা গারে বন্ধি কর আর আমি নাগ মনি যায়টা যায় গায় রাইখা আহি। তাইলে আমি ছাড়া ওই বুইড়া জিবনেও নাগমনি বের করতে পারব না । নিয়ে গেলো কারা গারে নাগ মনি ও রাখা হলো তার আগের যায় গায় এর পর সুরু হয়ে গেলে বিশালে অত্ততা চার সবাই বিশাল কে ভয় পেতে লাগল এই ভাবে কেটে গেলো আরো পাচ টি বছর । তার পর সকালের সুরয্য কাশিপুর রাজ্জো দিয়ে উঠল । কাশিপুর রাজ্জ নিলকান্ত রাজ্জের থেকে ১০০ মাইল দুর আর কাশিপুর রাজ্জের রাজার নাম মোহন রাজ তার এই ছোট পাচ বছরে রাজ পুত্ত্রে নাম হল আমাদের সেই আরিয়ান । আজ আরিয়ানের জন্ম দিন তাই উৎসবে আয়ো জন করা হয়েছে ।সারা দিন হইহুলো করে কেটে গেলো কাশিপুর রাজ্জোতে এখন রাত সবাই চলে যায় কিন্তুু রাজ যতিসি এখনো জায়নি কেনো । মহোন রাজ বলে কি হয়েছে রাজ যতিসি । সে বলল আজ একটা কথা বলবো । 

বলো রাজ যতিসি । কাল থেকে আরিয়ান আর একা একা বাহিরে যেতে পারবে না । এমনকি আপনা আমার কাউর সাথেই না । মোহন রাজ বলল তাহলে উপায় । রাজ যতিসি উপায় একটা আছে এই পৃথিবী তে আর এক জন আছে যে এই আরিয়ানের জন্য তার জন্ম হয়ে ছে আজ তার ও বয়স পাচ বছর হলো আপনি তাকে আরিয়ানের সাথে রাখবেন আসাকরি তার পর যতই কঠিন ঝর আসুক না কেনো সে সামলে নিবে । আপনার কোনো চিনতা করতে হবে না। তার পর মোহন রাজ বলল কোথায় সে আর নাম কি তার কোন রাজ পুত্র সে । তার পর যতিশি বলল তার নাম অর্জুন সে এই রাজ্জেই থাকে আর সে কোনো রাজ পুত্র নয় এক সাধারণ জেলের ছেলে । মহারাজ জেলের ছেলে বলে তাকে কখনো অপমানোনা করবেন না সম্মান করবেন তাকে আর যদি তা না করেন তাহলে আরিয়ানে মহা বিপদ হবে এমন কি মারা ও যেতে পারেন । অর্জুন রকক্ষা করবেএই রাজ্জ আর রাজ্জের মানুষ দের । আজ আমি আসি কাল থেকে অর্জুন কে ও তার বাবা মাকে এই রাজ পেসাদে রাখবেন । পরের দিন মোহন রাজ তাই করল । আরিয়ান ও এক জন নতুন বন্ধু পেল । এই ভাবে ই বারতে লাগলো আরিয়ান আর অর্জুন । আরিয়ান রাজার ছেলে বলে প্রতি দিন সকাল ১০ অথবা ১১টায় ঘুম থেকে উঠে আর অর্জুন গরিবের ছেলে বলে প্রতি দিন সকাল ৫ টায় ঘুম থেকে উঠে অর্জুন ছিল । অনেক বিদ্ধান বুদ্ধি মান সচল আর অনেক হসিয়া । কখনো অর্জুন খেয়াল হিন হতনা তার লখো পুরনের পর সে তার খেয়াল হিন হত । আর আরিয়ান অনেক বেকা একটা ছেলে সরল সহজ সিদা সাদা ।অনেক সহজেই মানুষ কে সে বিশ্বাশ করে । তাই মানুষ তাদের মত আরিয়ান কে বেব্যহার করতে চাইত কিন্তুু তা কখনো হয়ে উঠেনি অর্জুনের জন্য সব সময় অর্জুন আরিয়ান কে রক্ষা করত সুধু তাই না অর্জুন এই পুরা কাসি পুররাজ্জো কেও রক্ষা করত তাই রাজ্জের সকল পোজা রাজা রানি সকলেই অর্জুন কে পছন্দ করতো অর্জুন কে বলতে পারেন সে বাহুবালির ২য় রূপ পোচুর শক্তি তার 1000 অথবা 10000 হাজার মানুষ ও তার সামনে কি ছুই না আর অর্জুন একা জিত সব সময় অর্জুনের রি হত । অর্জুন না দেখে তির তলোয়ার দৌর সাতার এবং কি কি কি আছে আসে পাসে না দেখে বলে দিতে পারত অনেক সাকসেস এই অর্জুন আর আরিয়ান এক দম একজন দুরবল মানুষ সে সবাই কে ভয় পেত । অর্জুন ছিল বলে তাই সে এতো একটা ভয় পেতনা অর্জুন কে সে তার বাবা মার চেয়েও বেশি বিশ্বাস করত । তাই ভয় ছিল না আরিয়ানে কিন্তুু এক।একদিন অর্জুনের কাজ ছিল মহারাজ তাকে একটি কাজ দিয়ে ছিল । তাই অর্জুন আজ কলেজে যায় নি আরিয়ান একাই যায় তাই কলেজের কিছু বাজে ছেলে আরিয়ানের সব বই খাতা কেরে নেয় আর বলে নাগ মনি আনলে নাকি তারা তার বই খাতা ফিরত দিবে তার পর আরিয়ান বলল নাগ মনি কোথায় পাব । তখন এক বাজে ছেলে মজা করে বলে নিল কান্তে রাজ্জে । কিন্তুু সে জানত ওই রাজ্জে সাপ আছে । কিন্তুু এটা জানত না যে নাগমনি ও আছে তার পর আরিয়ান বলে ঠিক আছে আমি নাগ মনি আনতে যাচ্ছি তোমরা আমার বই খাতার কিছুই করবে না । তার পর আরিয়ান হাটা সুরু করল এর পর দুপুর হয়েগেল কিন্তুু এখনো কেনো আরিয়ান বাসায় পৌছয় নি কেনো বলল অর্জুন তার পর সে কলেজে যায় আরিয়ান কে খুজতে কিন্তুু সেখানেও পেল না । আর এই দিকে আরিয়ান এসে পৌছায় নিলকান্ত রাজ্জে অনেক উপরে এক পাহারের উপর দাড়ায় আরিয়ান । নিলকান্ত রাজ্জে ঢুকার মত কোনো রাস্তা নেই তাই উপর থেকে লাফ দিতে হবে আরিয়ান কে এর পর আরিয়ান অনেক উপর থেকে নিচে লাফ দেয় । আর ঠিক তখনি অর্জুন আরিয়ানের হাত ধরে ফেলে আর বলছে আরিয়ান কিরছিস মরতে কেনো যাচ্ছিস আরিয়াম বলল আমি মরতে যাচ্ছি না । নাগ মনি আনতে যাচ্ছি আমাকে ছাড় অর্জুন তুই কি পাগল হয়ে গেছিস এত উচু থেকে পরলে তুই বাচবি আয় চালু উপরে আয় বলে আরিয়ান কে উপরে নিয়ে আসে আর বলে । নাগ মনি কি যার জন্য তুই মরতে যাচ্ছি লি । আরিয়ান বলল জানি না অর্জুন আর আরিয়ান কে ওই জানত না নাগ মনি কি আর তাতে কি কি কাজ হয় । তার পর অর্জুন আরিয়ান কে নিয়ে বাসায় চলে আসে । পরের দিন আরিয়ান আর অর্জুন কে বাজে ছেলে রা এক সাথে দেখে আরিয়ানের সমস্ত বই খাতা রেখে অর্জুনের ভয়ে দৌড়ে পালায় । কলেজ শেষ করে বাসায় এসে অর্জুন জানতে পারে । তাদের এই কাসি পুর রাজ্জে যুদ্ধ ঘোসোনা করে ছে । অতল দেশের রাজা আর রাজকুমারী নিলা । অর্জুন সব সময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুুত থাকে যে কোনো পরিস্থিতি তে পরের দিন শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ অর্জুন একা দাড়িয়ে । আর অপর পান্তে এক লাখ মানুষ অর্জুনের বিপক্ষে তার পর অর্জুন দশ হাজার মানুষ একাই হার মানায় আর অর্জুন অনেক হয়রান হয়ে যায় আর তখনি হঠৎকরে চিৎকার দিয়ে উঠে রাজকুমারী নিলা তার পর অর্জুন চিৎকার করে যুদ্ধ থামাতে বলে আর সাথে সাথে সমস্ত প্রেজারা যুদ্ধ থামিয়ে দেয় । তার পর আর দেরি না করে অর্জুন রাজকুমারী নিলা কে কোলে করে রাজ প্রাসাদে নিয়ে এক রুমে শুয়িয়ে দেয় রাজকুমারী নিলা কে একটা সাপে কামরেছে । ইতি মধ্য অর্জুন রাজকুমারী নালাকে ভালো ও বেসে ফেলেছে মনে মনে । তার পর রাজ যতিসি আসল অর্জুন বলল রাজ যতিসি তাড়াতারি কিছু করুন । হঠৎ করে রাজ যতিসি অর্জুনে দিকে তাকি থাকে আর বলে তুমি কি এই মেয়ে কে ভালো বাসো অর্জুন ও নির ভয়ে বলল হে আমি নিলা কে ভালো বাসি। তার পর রাজ যতিসি বলল আমাকে ক্ষমা করো এই মেয়েকে বাচানো যাবে না । অর্জুন বলল কেনো রাজ যতিসি বলল এটা একটা কাল নাগের কালো শক্তির প্রভাব সমস্ত সাপের মধ্য ছড়িয়ে পরেছে এখন জাকে যেখানে পাবে সব সাপ তাকেই কামরাবে । অর্জুন বলল তাহলে কি কোনো উপায় নেই । রাজ যতিসি বলল একটা উপায় আছে অর্জুন বলল কি উপায় বলুন । রাজ যতিসি বলল নাগ মনি কিন্তুু এযে বরো কঠিন পথ । অর্জুন বলল যতই কঠিন পথ হোক আমি নাগ মনি নিয়ে আসব বলুন নাগ মনি কোথায় পাবো । রাজ যতিসি বলল নিলকান্ত রাজ্জে এক বিশাল কাল নাগের কাছে আছে এই নাগ মনি সে কালো শক্তি দিয়ে আর কিছুটা বুদ্ধি দিয়ে নাগ মনি হাসিল করেছে এখন তোমার নাগ মনি হাসিল করে নিয়ে আসতে হবে । তখন অর্জুন আর আরিয়ান নাগ মনি সমনদে সব ভালো ভাবে জানল । তার পর অর্জুন একাই যাচ্ছিল আর ঠিক তখনি রাজ যতিসি বলল আরিয়ান কে সাথে নিয়ে যাও নাহলে তোমার বিপদ হবে অর্জুন বলল আরিয়ায় আর দেরি করা যাবে না । অর্জুন আর আরিয়ান পৌছে গেল সেই নিলকান্ত রাজ্জের উচু পাহাড়ে তার পর অনেক উচু থেকে অর্জুন আর আরিয়ান এক সাথে হাত ধরে লাফ দেয় । আর অনেক নিচে এসে পরে । কিন্তুু তাদের কিছু হলনা তার পর জন্গলের ভিতর দিয়ে হাটতে লাগ ল অনেক খন হাটার পরে একটা গেট দেখতে পেলো । গেটের ডিজাইন সাপদিয়ে তৈরি এটা দেখে অর্জুন আর আরিয়ানের বুঝতে বাকি রইল না যে এটাই নিলকান্ত রাজ্জে প্রোবেশের গেট কিন্তুু গেট টা তো তালা মারা অর্জুন এক লাথি দিয়ে গেটের তালা ভাংগার চেস্টা করল কিন্তুু কোনো লাভ হলো না । আরিয়ান বলল আমি দেখছি অর্জুন তার পর তার পর ।আরিয়ান দরযায় হাত দিতেই দরযা টা সাথে সাথে খুলে গেল । আর হঠৎ অনেক জুরে জুরে বাতাস আসছিল আরিয়ান ভিতরে ডুকেই বুঝতে পারল হয়তে তার জন্যই এই যায়গা অনিক দিন ধরে অপেক্ষা করছে । অর্জুন তো প্রথম বারের মত অবাক এটা কি হলো অর্জুনের এতে শক্তি থাকতে ও গেট টা খুলল না আর আরিয়ান সুধু আস্তে ধাক্কা দিল তাতেই কাজ হয়ে গেলো । এ দিকে আবার বিশাল আর সংখ নাগ বুঝতে পারলো কোনো অপরিচিত লোক তাদের রাজ্জে ডুকেছে । তাই বিশাল কিছু লোক পাঠায় তাদের ধরে আনতে কিন্তুু কেও ফিরলো না । তাই সংখ নাগ বলল বিশাল তোর শেষ দিন সামনে সুনেতে রাগে বিশাল আর ঠিক থাকতে পারল না নাগ রাজ সংখের উপর হাত তুলল আর সংখ নাগ অজ্ঞান হয়ে যায় । তার পর বিশাল একাই খোজ করতে থাকে কিন্তুু তাদের পায় না বিশাল । আর অন্য দিকে অর্জুন খুবিই সচেতন কখন কি হয় বলা যায়না তাই অর্জুন আগে থেকেই তৈরি আর এই দিকে আরিয়ান নিশ্চিতায় মনের সুখে গান গাইছে । আরিয়ানের মাথায় কোনো প্রকার চিনতা নেই যেন সে আগে থেকেই সব রাস্তা ঘাট চিনে এমন ভাব যেন এটাই তার রাজ্জ নিজের রাজ্জতে ও ওর খুব ভয় হত কিন্তুু এই রাজ্জের তা ১বিন্দু ও নেই তা আরিয়ান নিজে ও জানে না । এতে অর্জুন বেশি চিনতা করল না কারন অর্জুনে খেয়াল অর্জুন রাখতে পারে সে সুধু আরিয়ানের খেয়াল রাখবে । এমন সময় হঠৎ করে বিশাল এসে পরে অর্জুন আর আরিয়ানের সামনে বিশাল খেয়াল করলো নাগ রাজ সংখ ও তার পিছে পিছে এসে পরেছে । তাতে বিশাল কিছু মনে করলো না বিশাল বলল কে তোমরা । আমরা অর্জুন আর আরিয়ান বলল অর্জুন । বিশাল বলল এই রাজ্জে কেনো এসেছ ।আরিয়ান বলল নাগ মনি নিতে তার পর বিশাল বলল তোদের এতে বড় সাহস আমার রাজ্জে এসে আমার নাগ মনি নিতে এসেছিস তোরা কি জানিস এটাযে মৃত্যুর রাজ্জো । আরিয়ান বলল ভয় করি না আমার সাথে অর্জুন আছে । তাহলে আগে ওটা কেই আগে শেষ করি বলল বিশাল । ঠিক তখনি আরিয়ানে চোখে সাপের উদ্ধচ্ছাস দেখতে পায় নাগ রাজ সংখ আর বলে বিশাল থাম ।বিশাল বলল কি হয়েছে বুইড়া নাগ রাজ সংখ বলল তোকে বলে ছিলাম এই নাগ মনির উপর আর এক জনের ওধিকার আছে বিশাল বলল হে বলে ছিলি তো । সংখ নাগ বলল সে আজ এসে গেছে তার নাগ মনি নিতে বলল কে সে আরিয়ান । সাথে সাথে বিশাল আর অর্জুন তো অবাক হলো নাগ রাজ সংখের কথা শুনে আর। আর এ ও বলল আরিয়ান তার নাতি । মনে পরে বিশাল যাকে তুই মেরে ফেলে ছিলি । আরিয়ান তার ছেলে বিজয় আর মনির । আরিয়ান পুরো ঘটনা শুনে তার চোখ থেকে দুই ফোটা পানি বেরিয়ে গেলো । আর বিশাল রাগে জোলে পুরে যাচ্ছে । এই বার সংখ নাগ বলল যে যার নাগ মনি তাকে দিয়ে দে বিশাল । বিশাল উচ্চ সরে হাসলে হাহাহাহা আমি নাকি একটা পুচকে ছেলের ভয়ে নাগ মনি দিয়ে দিবো তোর এত বড় সাহস হলো কি করে বুইড়া এ কথা বলার বলে এক লাথি দিল নাগ রাজ সংখ কে সে একটা গাছের সাথে বাড়ি খায় । এর পর আরিয়ান চিৎকার করে বলল বিশাল আমি তোকে ছাড়ব না বলেই বিশালের উপর ঝাপিয়ে পরল কিন্তুু কোনো লাভ হলে না বিশাল এবার আরিয়ান এক লাথি মারে আর আরিয়ান একটা গাছের সাথে বাড়ি খেয়ে মুখ দিয়ে রক্ত বেরিয়ে যায় । এই বার অর্জুন রাগে ক্রদে আজ অবদি অর্জুন থাকতে একটা ফুলের টোকাও কেও আরিয়ানকে দিতে পারে নি আর আজ অর্জুন থাকতে আরিয়ানের মুখে রক্ত তা দেখে অর্জুন অনেক রাগে বিশালের উপর ঝাপিয়ে পরে আর বিশাল কে অনেক মারে এক সময় অর্জুন বিশাল কে মেরে ফেলবে আর ঠিক তখন ই বিশাল তার কালো শক্তি দিয়ে অর্জুন কে একটা গাছের সাথে বেধে ফেলে । তার পর বিশাল হাসতে লাগলো আর বলল তোর এতো বড় সাহস তুই আমাকে মারতে যাচ্ছিলি কি মনে করে ছিস আমাকে মারা এতো সহস বলেই অর্জুন কে মারতে শুরু করলো অর্জুন অনেক কষ্ট করল কিন্তুু কিছু তেই পেরে উঠছে না । বিশালের কালে শক্তির সামনে নিজেকে ছুটাতে পারছে না অর্জুন এক সময় অর্জুনের মুখ দিয়ে রক্ত পরতে শুরু করল । আরিয়ানে জ্ঞান ফিরল সে দেখল অর্জুন কে মেরে মুখ দিয়ে ঝর ঝর কে রক্ত পরছে অর্জুনে বিশাল একি অবস্তা করেছে অর্জুনের আরিয়ান উঠে দাড়ালো আর চিৎকার দিয়ে বলল আমি তোকে ধংস করে দিব বিশাল । বিশাল ঘুরে তাকাল একি আরিয়ানে চেহারায় পরিবর্তন এসেছে অর্জুন তো অবাক কি করে হলো আরিয়ানের এমন অবস্তা নাগ রাগ রাজ সংখ দেখল আরিয়ানের অর্ধেক চেহারা সাপ আর অর্ধেক চেহারা মানুষে সংখ নাগ বুঝতে পারলো আরিয়ান নাগ শক্তি পেয়েছে তাই এমন চেহারা ভয়াবহ হয়ে উঠেছে আরিয়ান বিশাল তার কালো শক্তি দিয়ে আরিয়ানের উপর হামলা করল কিন্তুু একি আরিয়ানের উপর কোনো কালো শক্তি কাজ করছে না । তখন সংখ নাগ বলল বিশাল তোকে বলেছিলাম না তোর কালো শক্তি শুভো শক্তির উপর কোনো কাজ করবে না । আরিয়ানের ভিতর সেই শুভো শক্তি এসে গেছে এই বার তুই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুুতহ বিশাল । আরিয়ান মার বিশালকে বলল অর্জুন আরিয়ান ভয়োংকর ভাবে আগে বারতে লাগলো ঝর তুফান বইতে লাগলে আরিয়ানের পিছনে আগুনের ঝর তুফান সমস্ত ঝর তুফানের ভিতর আরিয়ান বিশাল কে টেনে হেচরে নিয়ে যাচ্ছে আর এই দিকে বিশাল আরিয়ানের পা ধরে ক্ষমা চাইতে লাগলো তখন সংখ নাগ বলল না কিছুতেই ওকে মাফকরবি না তাহলে তোর বাবা মায়ের আত্না শান্তি পাবে না আরিয়ান । রাগে বিশাল কে এক আছারে মেরে ফেলল আরিয়ান আর পেছনের আগুন ঝরের ভিতরে ফেলে দিল যাতে বেচে থাকলে ও যেনো আর ফিরে আসতে না পারে তার পর অর্জুন কে গাছ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসে । সংখ নাগ কে আরিয়ান বলল নানা আমাদের যত দুর্ত সমভব নাগ মনি নিয়ে ফিরতে হবে কিন্তু কোথায় পাবো নাগ মনি তার পর সংখ নাগ বলল আমার সাথে আসে নিয়ে গেলো নাগ মনির সামনে তার পর আরিয়ান গাছের ভিতর ডুকে নাগ মনি নিয়ে আসে আর বলল আমি আবার আসবো নানা বলে নাগ মনির সাহায্যে কাসিপুর রাজ্জে পৌছলো নাগ মনি দিয়ে রাজকুমারী নিলাকে বাচালো তার পর অর্জুন আর নিলার বিয়ে হয়ে গেলো ।

(সমাপ্ত )

গল্পের বিষয়:
ভৌতিক
DMCA.com Protection Status
loading...

Share This Post

আরও গল্প

সর্বাধিক পঠিত