রিহান খুব ক্লান্ত। সারাদিন’ই দৌড়াদৌড়ির উপরে ছিলো। ফ্রেশ হয়ে খাটে শুয়ে পরেছে। ক্লান্ত থাকার কারণে ঘুম চোখে আসতে দেরি করলোনা। ঠিক তখনি ফোন আসলো। ইচ্ছে হচ্ছেনা ফোনটা ধরতে তবুও কারো দরকারিও হতে পারে। এভেবে ফোনটা…

আমি নিরব। একটা সরকারী অফিসে জব করি। ভালো মাইনে পাই…..মা আর আমার দিন সুখেই ছিল। আমার বাবা নাই। মায়ের মুখে শুনেছি আমি যখন ৪ বছরের ছিলাম তখন নাকি বাবা মারা গিয়েছিল। তখন থেকে মায়েই আমাকে…

–কি রে মামা,আর কতো খুজবি(নিরব) –যতো দিন না,ওই মেয়েটিকে না খুজে পাবো।(নীল) –তুই কি পাগল হইয়া গেছোস? –হুম,ওই অচেনা মেয়েটির প্রেমে। –ধ্যাত,আচ্ছা তুই কিভাবে বুঝলি যে ওই মেয়ে আবার এখানে আসবে? –আমার কেনো জানি মনে…

–নিরব,দেখতো বাবা কে আসছে?(আম্মু) –হুম,দেখতেছি।এই অসময়ে আবার কে দরজায় নক করলো।কে আপনি? –আমাকে চিনতে পারছো না?(অপরিচিত মেয়ে) –না তো,কে আপনি? –দেখো নিরব,সব সময় নাটক ভালো লাগে না।(অপরিচিত মেয়ে) –মেয়েটা কে নিরব?(আম্মু) –জানি না(আমি) –জানো না…